এনাটমি ও ফিজিওলজি

রিসেপ্টর (receptor)

রিসেপ্টর (receptor)

বিশেষ ধরনের কলা যারা আভ্যন্তরিন ও বাহ্যিক পরিবর্তনের ফলে উদ্দীপিত হয়। এগুলো যান্ত্রিক, তাপীয়, আলোক, চুম্বকীয়, বৈদ্যুতিক, রাসায়নিক ইত্যাদি পরিবর্তনের ফলে উদ্দীপিত হয়।

 

পেইন বা ব্যথা বা বেদনা

দেহের কলা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার দরুন অনুভুত অসস্তিকর অনুভুতি।

বেদনার কারন

১. কলার ধ্বংশপ্রাপ্তি

২, কলার ইসকেমিয়া (রক্ত প্রবাহ কমে যাওয়া)

৩. পেশীর আক্ষেপ

৪. আভ্যন্তরিন অঙ্গের প্রকোপন (ইরিটেশন)

 

সোচ্চার বা অবস্থ (অঙ্গস্থিতি)

পোশ্চার হলো দেহের অবস্থা যা পারিপার্শিকতার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। দেহের বিভিন্ন। পেশীর ক্রিয়া, উপাঙ্গের (হাত, পা) সঞ্চালন, সমতা বোধ ইত্যাদির মাধ্যমে পোশ্চার নির্ধারিত ও নিয়ন্ত্রিত হয়।

 

প্যারালাইসিস (Paralysis)

সাময়িক ভাবে বা স্থায়ী ভাবে স্নায়ুর কর্মক্ষমতা বিশেষভাবে অনুভূতি লোপ পাওয়া ও ঐচ্ছিক সঞ্চালন ক্ষমতা লোপ পাওয়াকে প্যারালাইসিস বলে।

 

কনসিয়াসনেস (conciousness)বা চেতনা

একজন সচেতন ব্যক্তি তার পারিপার্শিকতা সম্পর্কে সজাগ। স্বাভাবিক ভাবে চেতনা ক্রিয়া স্নায়ু তন্ত্রের দুটি প্রধান অংশ থেকে পরিচালিত হয়-

 

সিপ (Sleep) বা ঘুম

চেতনার একটি পরিবর্তিত অবস্থা হলো ঘুম। এটি এমন একটি জৈবিক অবস্থা যেখানে চেতনার সাময়িক ভাবে চেতনা লোপ, সেনসরি ক্রিয়ার কর্মবিচ্যুতি এবং ঐচ্ছিক পেশীর ক্রিয়াশীলতা লোপ পায়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *