নখকুণি
নখের কোনায় বেদনা হওয়াকে সাধারন ভাষায় নখকুনি বলা হয়। এটি সাধারণত পায়ের বুড়ো আঙ্গুলে বেশি দেখা যায়। হাতের আঙ্গুলেও হতে পারে। এই ধরনের সমস্যায় প্রথমে বেদনা হয় পরবর্তীতে সে স্থানে পুঁজ জমে যায়।
প্রাথমিক চিকিৎসা। সাধারণ ব্যবস্থাপনা।
- আক্রান্ত স্থানে হালকা গরম সেক দিতে হবে দিনে ৩-৪ বার।
ভেতরে পুঁজ সঞ্চয় হলে পুঁজ বের করে দিতে হবে।
ঔষধ ।
১) এনালজেসিক: মধ্যম ও তীব্র বেদনার ক্ষেত্রে। (এর সাথে এন্টি আলসারেন্ট সেবন করতে হবে)।
জেনেরিক: আইবুপ্রোপ্রোফেন (/buprofen) ব্র্যান্ড-ফ্লামেক্স (Flamex)-400, প্রস্তুতকারক-এ. সি. আই ডোজ :
প্রাপ্ত বয়স্ক : ৪০০ মিগ্রা (১ টি ট্যাব) দিনে ৩ বার ভরা পেটে, ৩-৫ দিন। v শিশু : ১-২ বছর : আধা চামচ সিরাপ দিনে ৩-৪ বার। ৩-৭ বছর: ১ চা
চামচ সিরাপ দিনে ৩-৪ বার। ৪-১২ বছর : ২ চা চামচ সিরাপ দিনে ৩-৪
বার, ৩-৫ দিন। ২) এন্টি আলসারেন্ট;
ক) জেনেরিক: ইসোমেপ্রাজল (Esomeprazole);}লার ব্রান্ড: ট্যাব-অপটন-২০ (Opton-20) প্রস্তুত কারক-বেক্সিমকো । ডোজ: প্রাপ্ত বয়স্কদের ক্ষেত্রে সকালে ও রাতে খাবার ৩০ মি পূর্বে-১০ দিন।
আক্রান্ত স্থানে পুঁজ জমে গেলে সেখান থেকে পুঁজ বের করতে হবে। অভিজ্ঞতা থাকলে ফোঁড়া কেটে পুঁজ বের করা যেতে পারে। অভিজ্ঞতা না থাকলে রোগীকে হাসপাতালে প্রেরণ করতে হবে।