নিরাপদ চিকিৎসা, স্ত্রী প্রজনন রোগ

অনিয়মিত মাসিক কেন হয় ও সকল পদ্ধতির ডাক্তারদের বক্তব্য।

অনিয়মিত মাসিক 

সচরাচর ভাবেই এই সমস্যা দেখা যায়। কিশোরী বয়সে ও মেনোপজ বয়সে (৪৫ ৬০) এ সমস্যা থাকতে পারে। তবে এর মাঝামাঝিতে এ ধরনের সমস্যা হলে বিশেষত নিয়মিত থেকে আকস্মিক ভাবে অনিয়মিত হলে তা আভ্যন্তরিন কোন সমস্যাকে নির্দেশ করতে পারে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এটি হরমোন জণিত কারনে হয়ে থাকে। অনিয়মিত মাসিক বন্ধাত্তের অন্যতম কারন।

 

নিয়মিত থেকে আকস্মিক ভাবে অনিয়মিত হলে এবং খুব বেশি অনিয়মিত হলে (দীর্ঘ বিরতি বা খুব স্বল্প বিরতি) হলে, রক্তক্ষরণ বেশী হলে, স্থায়ীত্ব বেশি হলে চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে।

 

প্রাথমিক চিকিৎসা

মূলত পরীক্ষা নিরীক্ষা করে প্রকৃত কারণ নির্ণয় করে চিকিৎসা করাতে হবে। তবে বিবাহিতদের ক্ষেত্রে জন্ম নিয়ন্ত্রন বড়ি নিয়ম অনুযায়ী একটানা ৩-৫ মাস সেবন করলে অনেক ক্ষেত্রেই এ ধরনের অনিয়মিত মাসিকের সমস্যা ঠিক হতে পারে।

 

পরবর্তীতে রোগীকে একজন স্ত্রীরোগ ও প্রসূতিবিদ্যা চিকিৎসকের নিকট প্রেরণ করতে হবে।

মাসিকে অধিক রক্তক্ষরণ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *