সিজোফ্রেনিয়া চিকিৎসা ও সকল পদ্ধতির ডাক্তারদের বক্তব্য।
সিজোফ্রেনিয়া
সিজোফ্রেনিয়া (Schizophrenia) একটি মারাত্নক মানসিক সমস্যা যার বৈশিষ্ট্য হলো অস্বাভাবিক চিন্তা, অস্বাভাবিক আচরন, বিভ্রম এবং পারিপার্শ্বিকতার সাথে। সম্পর্কহীণতা।
সিজোফ্রেনিয়ার কারণ
১. বংশগত
২. মানসিক চাপ
৩. পারিবারিক সম্পর্কে সমস্যা
৪. এমন কিছু প্রভাবক যারা মস্তিস্কের ক্ষতি করতে পারে। যেমন- এপিলেন্সি,
সেরেব্রাল টিউমার, ইনফেকশন, ইনজ্বরি ইত্যাদি।
সিজোফ্রেনিয়ার ক্লিনিক্যাল ফিচার।
একিউট সিম্পটম (প্রাথমিক অবস্থা)
১. অন্তদৃষ্টির অভাব (কোন কিছু গভীর ভাবে চিন্তা করতে না পারা বা বুঝতে পারা)।
২. অলীক শুনতে পাওয়া।
৩. সন্দেহপ্রবণতা
৪. একইরকম মেজাজ হায়
৫. একাকি চিন্তা করা
৬. একাকি কথা বলা।
ক্রনিক ক্ষেত্রে (প্লুরাতন ক্ষেত্রে)
১. সামাজিক ও পারিবারিক কর্মকান্ড থেকে নিজেকে দুরে সরিয়ে রাখা। (যেমন একা ঘুরে বেড়ানো)। ২. কাজকর্ম না করা।
৩. কারো সাথে কথা বলতে না চাওয়া।
৪. সক কিছু ধীরে ধীরে করা।
৫. বিষন্নতা।
৬. অদ্ভুত ধারণা।
৭. হুমকি ও সহিংসতা।
৮. অস্বাভাবিক যৌণ আচরণ।
৯. আত্নহত্যা করতে চাওয়া।
সিজোফ্রেনিয়ার লক্ষণ দেখা দিলে রোগীকে দ্রুত একজন মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞের নিকট প্রেরণ করতে হবে।