তলপেটে ব্যথা কমানোর উপায় ও সকল পদ্ধতির ডাক্তারদের বক্তব্য।
তলপেট ব্যথা
পূবেই বলা হয়েছে তলপেটে বেদনার অনেক কারনের মধ্যে অন্যতম স্ত্রী প্রজনন তন্ত্রের সমস্যা। প্রজনন তন্ত্রের বিভিন্ন সমস্যার কারনে তলপেটে বেদনা হতে পারে। যেমন- মাসিকের ব্যথা, ইনফেকশন (ভাইরাস/ব্যকটেরিয়া, প্রোপ্রোটোজোয়া, ফাঙ্গাস), টিউমার, ক্যান্সার ইত্যাদি।
দীর্ঘদিন যাবৎ তলপেটের ব্যথা হলে সঠিক কারন নির্ণয় করে চিকিৎসা প্রদান করতে হয়।
প্রাথমিক চিকিৎসা
সাধারণ ব্যবস্থাপনা:
বিশ্রাম।
নরম খাবার খাওয়া
ঔষধ।
চত নাচ, ১) এন্টি আলসারেন্ট
জেনেরিক: ইসোমেপ্রাজল (Esomeprazole); ব্রান্ড: ট্যাব-ইসোলক-২০ (Esolok-20) প্রস্তুত কারক-ইবনে সিনা।
ডোজ: প্রাপ্ত বয়স্কদের ক্ষেত্রে সকালে ও রাতে খাবার ৩০ মি পূর্বে-২ মাস ২) এন্টি স্পাজমোডিক :
জেনেরিক: টাইমানিয়াম মিথাইল সালফেট (tiemonium methyle sulphate); ব্রান্ড-ভিসেরাল-৫০ (Visceral-50) প্রস্ততকারক: ইবনে সিনা।
ডোজ: প্রাপ্ত বয়স্ক দের ক্ষেত্রে ১ ট্যাবলেট সকাল + দুপুর + রাত ৩ দিন। ৩) এনসেইড :
। জেনেরিক: ন্যাপ্রোপ্রোক্সেন।
ব্র্যান্ড: নুপ্রালজিন-৫০০ (Nupralgin), প্রস্তুত কারক-ইবনে সিনা। ডোজ: সকাল ও রাতে ভরা পেটে ২ দিন।
পরবর্তীতে একজন এমবিবিএস চিকিৎসকের নিকট প্রেরণ করতে হবে।