কিডনী ও মূত্রনালীর পাথর ও সকল পদ্ধতির ডাক্তারদের বক্তব্য।
কিডনী ও মুত্র পাথর
ত্রুটিপূর্ণ খাদ্যাভ্যাস (মাংস বেশি খাওয়া), পান-সুপারী-চুন সেবন, জিনগত প্রভাব ইত্যাদি কারণে কিডনীতে পাথর হতে পারে। পাথর শুধু কিডনীতেই নয় ইউরেটার (মূত্রবাহী নালী) ও ইউরিনারী ব্লাডার (মূত্রথলি) তেও হতে পারে। কিডনী পাথর ও মূত্র পাথরের প্রধান লক্ষণ তলপেটে/পেটের পেছনের দিকে এক পাশে বেদনা, কোমড় বেদনা ইত্যাদি।
কিডনী পাথর বা মূত্রপাথর সন্দেহ হলে (উপরোক্ত লক্ষণ দেখা দিলে) রোগীকে দ্রুত একজন এমবিবিএস চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। এই রোগে প্রায়ই অপারেশন করার প্রয়োজন পড়ে। পাথর হলে ও তার সঠিক চিকিৎসা না হলে কিডনী নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
কিছু কিছু ক্ষেত্রে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় বিনা অপারেশনে কিডনী পাথর ভাল হতে পারে। তাই প্রয়োজনে একজন হোমিপ্যাথিতে এমবিবিএস সমমান (বিএইচএমএস) চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়ার কথা বলা যেতে পারে।