নিরাপদ চিকিৎসা, হরমোন ও মেটাবোলিক রোগ

গয়টার রোগ কি ও সকল পদ্ধতির ডাক্তারদের বক্তব্য।

গয়টার 

থায়রয়েড গ্ল্যান্ড আকারে স্বাভাবিক এর চেয়ে বেশি বৃদ্ধি পেলে তাকে গয়টার (goiter) বা গলগন্ড বা ঘ্যাগ বলা হয়।

 

গয়টার-এর কারণ সমূহ

১. আয়োডিনের অভাব

২. অটোইমিউন: হাসিমোটো থায়রয়ডায়টিস, এ্যাভস ডিজিজ।

৩. ইনফ্লামেশন

৪. নিওপ্লাসিয়া

৫. ইনফিলট্রেটিভ থায়রয়েড ডিজিজ

৬. থাইরোট্রপিন রিসেপ্টর স্টিমুলেটিং এন্টিবডি বিদ্যমান থাকা।

 

গয়টার-এর শ্রেণিবিভাগ

গয়টারকে নিম্নরূপে শ্রেণীবিভাগ করা যেতে পারে। যেমন

১. সিম্পল গয়টার (সাধারণ গয়টার): যখন থায়রয়েড গ্ল্যান্ড এর ক্রিয়ার কোন পরিবর্তন হয় না। ২. গয়টার উইথ হাইপোথায়রয়ডিজম (গয়টারের সাথে হাইপোরথায়রয়ডিজম):যখন থায়রয়েড গ্ল্যান্ড এর ক্রিয়া হ্রাস পায়।

৩. গয়টার উইথ হাইপারথায়রয়ডিজম (গয়টারের সাথে হাইপারথায়রয়ডিজম) : যখন থায়রয়েড গ্ল্যান্ড অতিরিক্ত ক্রিয়া প্রদর্শন করে।।

 

 

 

গয়টার এর লক্ষণ 

১. থায়রয়েড গ্ল্যান্ডের বিভিন্ন মাত্রার বিবৃদ্ধি।

২. আকারে বেশী বড় হলে যে সকল লক্ষণ দেখা যায়

এ ঢোক গিলতে সমস্যা। ।

শ্বাস নিতে সমস্যা

কণ্ঠস্বরের পরিবর্তন

৩. হাইপাথায়রয়ডিজম কিংবা হাইপোথায়রয়ডিজম-এর ক্লিনিক্যাল ফিচার থাকতে পারে।

 

চিকিৎসা

গয়টারের চিকিৎসা নির্ভর করে এর ধরণের উপর। তাই গয়টার বা গলগন্ডের রোগীকে এমবিবিএস চিকিৎসকের নিকট প্রেরণ করতে হবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *