কানের রোগের লক্ষণ ও সকল পদ্ধতির ডাক্তারদের বক্তব্য।
কর্ণ রোগে ব্যবহৃত ঔষধ
কর্ণরোগে ব্যবহৃত ঔষধ সমুহকে নিম্নরূপে শ্রেনিবিভাজন করা যেতে পারেঃ-
এন্টি-ইনফেকটিভ
০ সিস্টেমিক
০ টপিক্যাল
এন্টিব্যকটেরিয়াল; যেমন- সিপ্রোপ্রোপ্রোপ্রোফ্লোক্সাসিন
এন্টি ফাঙ্গাল; যেমন- কোট্রাইমাজল
স্টেরয়েড (টপিক্যাল)
০ একক: যেমন- বিটামিথাসন, ডেক্সামিথাসন
০ মিশ; যেমন- বিটামিথাসন + নিওমাইসিন, ডেক্সামিথাসন + সিপ্রোপ্রোফ্লোক্সাসিন। ইয়ার ওয়াক্স (কানের খৈল অপসারনের প্রস্তুতি ); যেমন- সোডিয়াম বাই কার্বনেট।
ন্যাসাল ডিকনজেস্টেন্টবায়োনি
কানের রোগের লক্ষণ ও ব্যবস্থাপনা
কানের রোগের সাধারন কারণ
১। জীবানু ইনফেকশন: প্রধাণত ব্যকটেরিয়া।
২। কানে বাহ্যিক বস্তু (কঠিন বস্তু | পানি / অন্যান্য তরল) প্রবেশ।
৩। কান খোচাননা।
৪। নাকের সমস্যা।
৫। বয়বৃদ্ধতা।
৬। মস্তিস্কের সমস্যা।
কানের রোগ প্রতিরোধে করণীয়
১। কানে পানি যাওয়া প্রতিরোধ করা।
২। এমবিবিএস বা সমমান অথবা সরকারী প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতিত কানে কোন প্রকার তেল বা ঔষধ না দেয়া।
৩। কান না খোচাননা ( এমনকি কটন বাড দিয়েও) ।
৪। শিশুদের ক্ষেত্রে অপুষ্টি থাকলে তার দ্রুত চিকিৎসা করানো।
৫। কানের কোন সমস্যা হলে দ্রুত চিকিৎসা নেয়া।
কানের রোগের প্রধান লক্ষণ
১। কানে ব্যথা।
২। কান দিয়ে পানি পড়া।
৩। কানে কম শোনা ।
৪। কানের ভেতর অস্বাভাবিক শব্দ করা / মাথা ঘুরানো ।
অনলাইনে আমাদের অবিজ্ঞ দাক্তারদের থেকে পরামর্শ নিতে এখানে ক্লিক করুন এপয়েন্টমেন্ট
[videogallery id=”ear-disease-medicine-alo”]
[videogallery id=”ear-disease-medicine-homeo”]
[videogallery id=”ear-disease-medicine-harbal”]