কর্ণ বা কাণ
কর্ণ বা কাণ
কর্ণ বা কান (ear) মানবদেহের শ্রবণ ইন্দ্রিয়। এটি দেহের ভারসাম্যও রক্ষা করে।
কাজ অনুসারে কানের অঙ্গসংস্থান
শ্রবণ প্রক্রিয়া
শব্দ ধ্বনী কর্ণকুহরে প্রবেশ করে। এই ধ্বণী টিমপ্যানিক মেমব্রেনের কম্পন সৃষ্টি করে। ফলে টিমপ্যানিক মেমব্রেনের সাথে ইনকাস, মেলিয়াস ও স্টেপিস বোন। কম্পিত হয়। এই কম্পন অরগান অব কর্টির উদ্দিপনা সৃষ্টি করে। এই উদ্দিপনা ককলিয়ার নার্ভের মাধ্যমে প্রথমে ব্রেইনের পন্স অংশে এরপর সর্বশেষে টেমপোরাল লোবের প্রায়মারী অডিটরি অংশে প্রবেশ করে এবং শ্রবণের অনুভূতি হয়।
বধিরতা
আংশিক বা সম্পূর্ণভাবে শ্রবণ শক্তি হ্রাস পাওয়া। শ্রেনিবিভাগ
১. কন্ডাকশন বা সঞ্চালন জণিত বধিরতা- ত্রুটিপুর্ণ ধ্বণি সঞ্চালন ।
২. স্নায়ু ঘটিত – ধ্বনির স্নায়বিক পথের হেয়ার কোষ ক্ষতিগ্রস্ত হলে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়।