কনজাংকটিভাইটিস বা চোখ ওঠা
কনজাংকটিভাইটিস (conjunctivitis) একটি সাধারন চক্ষু সমস্যা। এটি সাধারণত ভাইরাসের কারণে সৃষ্ট। ভাইরাস জণিত কারনে হলে এটি ছোঁয়াচে রোগ। তবে এলার্জির কারনেও কনজাংকটিভাইটিস হতে পারে। চোখ ওঠা রোগের চিকিৎসা বিষয়ক বিস্তারিত জানুন এখানে।
চোখ ওঠা রোগের লক্ষণ
১। চোখ লাল হয়ে থাকা এবং চোখ জ্বলা করা।
২। চোখে চুলকানি এবং খসখসে ভাব থাকা।
৩। চোখ থেকে পানি পড়া।
৪। আলোর ভিতর আসলে চোখ বন্ধ হয়ে আসতে চাওয়া।
৫। চোখে বারবার সাদা ময়লা আসা।
৬। কিছু কিছু ক্ষেত্রে চোখে তীক্ষ্ণ ব্যথা থাকতে পারে।
প্রাথমিক পর্যায়ে চোখ ওঠা রোগের চিকিৎসা
সাধারণ ব্যবস্থাপনা
১। চোখ দিয়ে পানি পড়লে পরিস্কার কাপড় দ্বারা চোখ মুছতে হবে।
২। একবার ব্যবহার করা কাপড় দিয়ে অন্য চোখ মোছা যাবে না।
৩। যে চোখে সমস্যা সে দিকে কাত হয়ে শুয়ে থাকতে হবে।
৪। চোখে প্রতিরোধক চশমা পরিধান করতে হবে।
চোখ ওঠা রোগের চিকিৎসা এবং ঔষধ
১) এন্টিহিস্টামিন
| জেনেরিক: ফেক্সোফেনাডিন (fexofenadin)
ব্রান্ড: ফেনাডিন (fenadin), প্রস্তুতকারক: রেনাটা
ডোজ:
০ প্রাপ্ত বয়স্ক (১২ বছরের উৰ্দে): ৬০-১৮০ মিগ্রা দৈনিক।
০ শিশু- ২ বছর থেকে ১১ বছর : ৩০ মিগ্রা দিনে ১-২ বার।
২) আই ড্রপ
জেনেরিক: ক্লোরামফেনিকল (chloramphenicol) ব্র্যান্ড-ক্লোরাম (Cloram-0.5%) প্রস্তুতকারক: ইবনেসিনা। ডোজ: ১-২ ফোঁটা প্রতি চোখে দিনে তিন বার।
চোখ ওঠা রোগের চিকিৎসা এর জন্য অনলাইনে আমাদের অবিজ্ঞ দাক্তারদের থেকে পরামর্শ নিতে এখানে ক্লিক করুন এপয়েন্টমেন্ট
কনজাংকটিভাইটিস বা চোখ ওঠা
কনজাংকটিভাইটিস (conjunctivitis) একটি সাধারন চক্ষু সমস্যা। এটি সাধারণত ভাইরাসের কারণে সৃষ্ট। ভাইরাস জণিত কারনে হলে এটি ছোঁয়াচে রোগ। তবে এলার্জির কারনেও কনজাংকটিভাইটিস হতে পারে।
লক্ষণ
১। চোখ লাল হয়ে থাকা এবং চোখ জ্বলা করা।
২। চোখে চুলকানি এবং খসখসে ভাব থাকা।
৩। চোখ থেকে পানি পড়া।
৪। আলোর ভিতর আসলে চোখ বন্ধ হয়ে আসতে চাওয়া।
৫। চোখে বারবার সাদা ময়লা আসা।
৬। কিছু কিছু ক্ষেত্রে চোখে তীক্ষ্ণ ব্যথা থাকতে পারে।
প্রাথমিক পর্যায়ে চোখ ওঠা রোগের চিকিৎসা
সাধারণ ব্যবস্থাপনা
১। চোখ দিয়ে পানি পড়লে পরিস্কার কাপড় দ্বারা চোখ মুছতে হবে।
২। একবার ব্যবহার করা কাপড় দিয়ে অন্য চোখ মোছা যাবে না।
৩। যে চোখে সমস্যা সে দিকে কাত হয়ে শুয়ে থাকতে হবে।
৪। চোখে প্রতিরোধক চশমা পরিধান করতে হবে।
ঔষধ
১) এন্টিহিস্টামিন
| জেনেরিক: ফেক্সোফেনাডিন (fexofenadin)
ব্রান্ড: ফেনাডিন (fenadin), প্রস্তুতকারক: রেনাটা
ডোজ:
০ প্রাপ্ত বয়স্ক (১২ বছরের উৰ্দে): ৬০-১৮০ মিগ্রা দৈনিক।
০ শিশু- ২ বছর থেকে ১১ বছর : ৩০ মিগ্রা দিনে ১-২ বার।
২) আই ড্রপ
জেনেরিক: ক্লোরামফেনিকল (chloramphenicol) ব্র্যান্ড-ক্লোরাম (Cloram-0.5%) প্রস্তুতকারক: ইবনেসিনা। ডোজ: ১-২ ফোঁটা প্রতি চোখে দিনে তিন বার।
অনলাইনে আমাদের অবিজ্ঞ দাক্তারদের থেকে পরামর্শ নিতে এখানে ক্লিক করুন এপয়েন্টমেন্ট
[videogallery id=”conjunctivitis-alo”]
[videogallery id=”conjunctivitis-homeo”]
[videogallery id=”conjunctivitis-harbal”]