Uncategorized @bn, এনাটমি ও ফিজিওলজি

প্লাজমা

প্লাজমা

রক্তের তরল অংশই প্লাজমা (Plasma)। খড়ের মত বর্ণ বিশিষ্ট রক্তের জলীয় অংশ যেখানে কোষ সমুহ ভাসমান থাকে এবং অন্যান্য উপাদান দ্রবীভুত অবস্থায় থাকে তাকে প্লাজমা বলে। প্লাজমা প্রোটিন (Plasma protein) প্লাজমার মাঝে যে সব প্রোপ্রোটিন পাওয়া যায় তাকে প্লাজমা প্রোপ্রোটিন বলে।

 

শ্রেনী বিভাগ 

১. এলবুমিন

২. গ্লোবিউলিন

৩. ফিব্রিনোজেন।

৪. প্রোপ্রোথম্বিন

৫. অন্যান্য

৬. ইমিউনোগ্লোবিউলিন

৭. থ্রম্বোপ্লাস্টিন।

৮. এনজিওটেনসিনোজেন।

৯. ট্রান্সফেরিন।

 

প্লাজমা প্রোপ্রোটিনের কাজ 

১. কলয়ডাল অসমোটিক চাপ নিয়ন্ত্রন করে।

২. রক্ত জমাট বাঁধার জন্য অত্যাবশ্যকীয়।

৩. বাফার হিসেব কাজ করে।

৪. ই এস আর নিয়ন্ত্রন করে।

৫. লিপিড হরমোন পরিবহনে সাহায্য করে।

 

হেমোপয়সিস(Haemopoiesis)

সংক্ষেপে ইহা রক্ত কোষ তৈরির প্রক্রিয়া। স্বাভাবিক শারীরবৃত্তিয় অবস্থায় রক্তের কোষ উৎপাদনের প্রক্রিয়া কে হেমোপয়সিস বলে। হেমোপয়সিসের মূল স্থান বোন মেরো। হেমোপয়সিসের জন্য প্রোপ্রোটিন, মিনারেল, ভিটামিন, হরমোন ইত্যাদি প্রয়োজন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *