Passion fruit প্যাশন ফল
690.00৳
প্যাশন ফলকে উপ-নিরক্ষীয় ফল হিসেবে বিবেচনা করা হয়। যদিও নিরক্ষীয় অঞ্চলে এর চাষও ব্যাপকভাবে হচ্ছে। অতিরিক্ত গরম বা অতিরিক্ত ঠান্ডা কোনোটাই এই ফলের জন্যে ভাল নয়। উপযুক্ত তাপমাত্রা হচ্ছে ১৮-৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বৃষ্টিপাত ফুলের পরাগায়নে বিঘ্ন সৃষ্টি করে। হলুদ জাত উষ্ণতার প্রতি অধিক সহনশীল। তাই বাংলাদেশের মতো উষ্ণ অঞ্চলে এটি চাষযোগ্য। যেকোনো ধরণের সুনিষ্কাশনযোগ্য মাটিতে প্যাশন ফল চাষ করা যায়।
n
বীজ ও শাখা কলম দিয়ে প্যাশন ফলের বংশবিস্তার করা হয়। চারা রোপণের পদ্ধতি ও দূরত্ব নির্ভর করে বাউনীর উপরে। লাউ-কুমড়া চাষে ব্যবহৃত মাচান অথবা বেড়ার আকারে ফ্রেম তৈরি করে বাউনী দেওয়া যেতে পারে। বাউনী দেওয়ার সরঞ্জাম টেকসই হওয়া জরুরী, যেন ৫-৭ বছর এরা টিকে থাকতে পারে। চারা রোপণের ২ বছর পর থেকেই ফল ধরা শুরু হয়। ৫-৬ বছর ফল দিয়েই গাছ ক্রমশ দূর্বল হয়ে যায়। যেহেতু নতুন শাখায় ফল উৎপাদিত হয়, সেজন্যে মাঝে মাঝে ডালপালা ছাটাই করে দিতে হয়। এতে নতুন শাখা-প্রশাখা বের হওয়ার সুযোগ দিলে ফলন বৃদ্ধি পাবে। শীতকাল ছাটাই করার উপযুক্ত সময়।
প্যাশন ফল একটি স্বল্প পরিচিত প্রবর্তনযোগ্য ফল। বাংলাদেশের পাহাড়ি অঞ্চলে এই ফলের বেশ কিছু গাছ থাকলেও এখনো এদেশের মানুষের কাছে এখনো এটি অপরিচিত একটি ফল। এটিকে অনেকে ট্যাং ফলও বলে থাকে। খুব সুস্বাদু ও ভিটামিন সি সমৃদ্ধ এই ফলটির উৎপত্তিস্থান সুদূর ব্রাজিলে। হাওয়াই, নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, কেনিয়ায় একে বাণিজ্যিকভাবে চাষ করা হয়।
n
প্যাশন ফল ঝুমকো লতার নিকটাত্মীয়। এর বৈজ্ঞানিক নাম Parsiflora edulis sims. এটি দুটি গোত্রের অন্তর্ভুক্ত। প্রথমোক্ত গোত্রের ফল বেগুনী ও অপর গোত্রের ফল হলুদ। বেগুনী ফল থেকে মিউটেশনের মাধ্যমে হলুদ ফলের উদ্ভব।
n
প্যাশন ফলের গাছ দীর্ঘপ্রসারী কাষ্ঠল লতা, পাতা ১০-১৫x১২-১৫ সেন্টিমিটার। বৃহদাকার ফুল বেশ সুগন্ধযুক্ত ও পাতার কক্ষে উৎপন্ন হয়, ফল গোলাকার ও মসৃণ, ব্যাসে ৪-৮ সেন্টিমিটার, হলুদ জাতের ফল বেগুনী জাত অপেক্ষা বেশ বড়।
n
প্যাশন ফলের ভেতরের গাত্রে হলুদাভ রসপূর্ণ থলে থাকে, এগুলিই ভক্ষণযোগ্য অংশ। একটি ৬০ গ্রাম ফল থেকে ৩০ গ্রাম রস পাওয়া যায়। এর বীজকে আবৃত করে থাকা হলুদ, জিলাটিনাস, সুগন্ধিযুক্ত পাল্পকে পানিতে মিশিয়ে খুবই সুস্বাদু রস তৈরি করা যায়। এটিকে অন্যান্য জুসের সাথেও মিশ্রিত করে খাওয়া যায়। পাল্পকে প্রক্রিয়াজাতকরণ করে আইসক্রীম, জুস, স্কোয়াশ, জ্যাম ও জেলি প্রস্তত করা যায়। বীজ ও খোসা হতে পেকটিন ও উচ্চ মাত্রার লিনোলিক এসিড সমৃদ্ধ তেল আহরণ করা সম্ভব।


MAECENAS IACULIS
Vestibulum curae torquent diam diam commodo parturient penatibus nunc dui adipiscing convallis bulum parturient suspendisse parturient a.Parturient in parturient scelerisque nibh lectus quam a natoque adipiscing a vestibulum hendrerit et pharetra fames nunc natoque dui.
ADIPISCING CONVALLIS BULUM
- Vestibulum penatibus nunc dui adipiscing convallis bulum parturient suspendisse.
- Abitur parturient praesent lectus quam a natoque adipiscing a vestibulum hendre.
- Diam parturient dictumst parturient scelerisque nibh lectus.
Scelerisque adipiscing bibendum sem vestibulum et in a a a purus lectus faucibus lobortis tincidunt purus lectus nisl class eros.Condimentum a et ullamcorper dictumst mus et tristique elementum nam inceptos hac parturient scelerisque vestibulum amet elit ut volutpat.
Related products
Citrus Lemon লেবু
Date Palm খেজুর
Dillenia indica চালতা
-
n
- ঠান্ডা লেগে জ্বর হলে এর রস অনেক উপকারে লাগে। n
- বাতের ব্যথাতে কচি চালতার রস জলের সাথে মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়। n
- রক্ত আমাশয়ের জন্য চলতার কচি পাতার রস উপকার। n
- কফ ও সর্দির জন্য গাছের ছালেত গুঁড়া নিরাময়ের কাজ করে। n
Grapefruit জাম্বুরা
Pomegranate ডালিম
আতা Annona Squamosa
আমলকী Amla
-
n
- আমলকী কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের উপর কাজ করে। n
- বমি বন্ধে কাজ করে। n
- দীর্ঘমেয়াদি কাশি সর্দি হতে উপকার পাওয়ার জন্য আমলকীর নির্যাস উপকারী। n
- এটি হৃদযন্ত্র ও মস্তিষ্কের শক্তিবর্ধক। n
- এটি দাঁত, চুল ও ত্বক ভাল রাখে। n
- এটি খাওয়ার রুচি বাড়ায়। n
- কোষ্ঠকাঠিন্য, মাথাব্যথা, অম্ল, রক্তশূন্যতা, বমিভাব দূর করতে সাহায্য করে। n
- বহুমূত্র রোগে এটি উপকারী। n
- চোখ উঠলে কাঁচা আমলকীর রস দিনে ২ ফোটা করে দুই বার দিলে ভাল আরাম পাওয়া যায়। n
- চুল ওঠা দূর করতে আমলকী বেশ উপকারী। n
- চুলের খুসকির সমস্যা দূর করে। n
-
n
- আমলকীর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ক্যান্সার প্রতিরোধী গুণ। গবেষণায় বলা হয়, আমলকি ক্যান্সারের কোষ বৃদ্ধিতে বাধা দেয়। n
- প্রতিদিন সকালে আমলকীর জুস খাওয়া পেপটিক আলসার প্রতিরোধে কাজ করে। n
- আমলকী শরীরের বিষাক্ত পদার্থ বের করতে সাহায্য করে এবং ওজন কমায়। n
- উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে আমলকী খুব দ্রুত কাজ করে। আমলকীর গুঁড়ো মধু দিয়ে প্রতিদিন খেলে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। n