Showing 49–60 of 90 results

আতা Annona Squamosa

200.00৳ 
আতার আদিবাস ভারত। বাংলাদেশ ও ভারতে এটি বসতবাড়ীর আঙিনায় এবং বনে-জঙ্গলে জন্মে থাকে। তবে থাইল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এর বাণিজ্যিক চাষাবাদ হয়ে থাকে। আতা গাছ বৃক্ষ জাতীয় উদ্ভিদ। গাছের আকার খুব বড় নয় ; উচ্চতায় ৩ থেকে ৫ মিটার। শীতকালে এর পাতা ঝরে যায় এবং বসন্তকালে নতুন পাতা গজায়, ফুল ধরে। পাতার আকৃতি বল্লমের মতো, অগ্রভাগ সরু। এর ফুল দেখতে কাঁঠালি চাঁপার মতো যার রঙ হালকা সবুজ থেকে সবুজাভ হলুদ হয়ে থাকে। কাচা ফল খাওয়া যায় না। বেলে দো-আঁশ মাটিতে আতা গাছ ভাল জন্মে । বীজ থেকে এর চারা করা হয়। এপ্রিল থেকে জুন মাসের মধ্যে ফুল ধরে এবং ৪/৫ মাসের মধ্যে আগস্ট থেকে সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যে ফল পেকে যায়। আতাফল হৃৎপিন্ড আকৃতির হয়ে থাকে। এতে প্রচুর পরিমাণে আমিষ ও শর্করা জাতীয় খাদ্যোপদান রয়েছে। পাকা আতার শাঁস মিস্টি হয়ে থাকে। খাওয়ার সময় জিভে চিনির মতো মিহি দানা দানা লাগে। এর কিছু ভেষজ গুণ রয়েছে। যেমন পাকা আতার শাঁস বলকারক, বাত-পিত্তনাশক ও বমনরোধক। n nপাকা ফল সুমিষ্ট হওয়ার কারণে অনেক সময়ই পোকার সংক্রমণ হয়, সাদা রঙের পোকা দ্বারা আক্রান্ত হয় ফল।

আমলকী Amla

200.00৳ 
    n
  • আমলকী কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের উপর কাজ করে।
  • n
  • বমি বন্ধে কাজ করে।
  • n
  • দীর্ঘমেয়াদি কাশি সর্দি হতে উপকার পাওয়ার জন্য আমলকীর নির্যাস উপকারী।
  • n
  • এটি হৃদযন্ত্র ও মস্তিষ্কের শক্তিবর্ধক।
  • n
  • এটি দাঁত, চুল ও ত্বক ভাল রাখে।
  • n
  • এটি খাওয়ার রুচি বাড়ায়।
  • n
  • কোষ্ঠকাঠিন্য, মাথাব্যথা, অম্ল, রক্তশূন্যতা, বমিভাব দূর করতে সাহায্য করে।
  • n
  • বহুমূত্র রোগে এটি উপকারী।
  • n
  • চোখ উঠলে কাঁচা আমলকীর রস দিনে ২ ফোটা করে দুই বার দিলে ভাল আরাম পাওয়া যায়।
  • n
  • চুল ওঠা দূর করতে আমলকী বেশ উপকারী।
  • n
  • চুলের খুসকির সমস্যা দূর করে।
  • n
nক্যান্সার n
    n
  • আমলকীর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ক্যান্সার প্রতিরোধী গুণ। গবেষণায় বলা হয়, আমলকি ক্যান্সারের কোষ বৃদ্ধিতে বাধা দেয়।
  • n
  • প্রতিদিন সকালে আমলকীর জুস খাওয়া পেপটিক আলসার প্রতিরোধে কাজ করে।
  • n
  • আমলকী শরীরের বিষাক্ত পদার্থ বের করতে সাহায্য করে এবং ওজন কমায়।
  • n
  • উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে আমলকী খুব দ্রুত কাজ করে। আমলকীর গুঁড়ো মধু দিয়ে প্রতিদিন খেলে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।
  • n

উলট কম্বল, Abroma augusta

100.00৳ 
উলট কম্বল আমাদের অতি পরিচিত একটি ভেষজ উদ্ভিদ। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে একে ওলট কম্বল বলা হয়। এর বৈজ্ঞানিক নাম Abroma augusta।

এডেনিয়াম ফুল গাছ – Adenium

400.00৳ 
অ্যাডেনিয়াম বা মরু গোলাপ গাছে- লাল, মেরুন, গোলাপি, ঘিয়ে, সাদা, হলদে, নীলাভ ইত্যাদি নানা রঙের ফুল ফোটে। বারান্দায় কম যত্নেই এ গাছ প্রাণ উজাড় করে ফুল দেয়।

এলাচি-Cardamomum

Original price was: 300.00৳ .Current price is: 250.00৳ .
এলাচ বা এলাচি (Cardamomum) হল জিনজিবারেয় (আদা জাতীয় উদ্ভিদ) পরিবারের এলিটারিয়া এবং আমোমাম গণের বিভিন্ন গাছের বীজ থেকে উৎপাদিত একটি

এলামান্ডা বা অলকানন্দা Allamanda

200.00৳ 
অলকানন্দা বা অ্যালামন্ডা বা অ্যালামান্ডা বাগানের সৌন্দর্যবর্ধন ছাড়াও এটি ম্যালেরিয়ার চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। বড় আকারের হলুদ ফুলটি দেখতে খুবই সুন্দর। রৌদ্রকরোজ্জ্বল দিনে এটি সবচেয়ে ভালভাবে ফোটে। পানি জমে থাকেনা এমন মাটিতে এটি ভাল জন্মে।

এস্টার – Aster

200.00৳ 
এস্টার হচ্ছে ডালিয়া ফুলেরই একটি জাত। এস্টার শীতকালীন ফুল তাই এটি শীতকালেই আপনার বাগান আলোকিত করবে। শীতকালীন পিঠা না খেলে যেমন শীত উপভোগ করা যায় না তেমনি শীত এর ফুল ছাড়াও শীত মলিন হয়ে থাকে এবং পরবর্তীতে শীতের আগমনের আগেই আপনি বীজ থেকে চারা তৈরি করে পুরো শীত জুড়েই তা উপভোগ করতে পারবেন।

কাঁঠালী চাপা ফুল গাছ – Artabotrys

Original price was: 250.00৳ .Current price is: 200.00৳ .
কাঁঠালি চাঁপা গাছটি মাঝারি আকারের লতানো গুল্ম; উচ্চতায় ৮-১০ ফুট লম্বা। তবে এর কাষ্ঠল লতা দীর্ঘ হয়ে থাকে। উদ্ভিদ বিদ্যা

কার্নিভাল পাতাবাহার Codiaeum Variegatum Carnival

200.00৳ 
এটা শোভাবর্ধনকারী গাছ।বাড়ির ও তার আশেপাশের যে কোন জায়গায় সৌন্দয্য বাড়ানোর এই গাছ রোপন করা যায়।   এই গাছ রোপনের উপযুক্ত সময় বর্ষাকাল। তবে শীতকাল এর পরে রোপন করা যায়।

কালোমেঘ গাছ – Black cloud

Original price was: 250.00৳ .Current price is: 220.00৳ .
কালমেঘ একটি ভেষজ উদ্ভিদ। এর অন্য প্রচলিত নাম আলুই। Lamiales বর্গের অন্তর্ভুক্ত Acanthaceae পরিবারের এই গাছটির বৈজ্ঞানিক নাম Andrographis paniculata

কুল বড়ই Kul Boroi

200.00৳ 
কুলবরই বা বড়ই বৈজ্ঞানিক নাম Ziziphus zizyphus। দক্ষিণ এশিয়ায় বহুল প্রচলিত, কন্টকপূর্ণ গাছের ফল। ইংরেজিতে একে সচরাচর Jujube বা Chinese date হিসাবে আখ্যায়িত করা হয়। বাংলাদেশের প্রায় সর্বত্র, সর্বপ্রকার মাটিতেই বরই গাছ জন্মে। একটু ডিম্বাকৃতির বরইকে সচরাচর "কুল" বলে অভিহিত করা হয়। বরই গাছ ছোট থেকে মাঝারি আকারের ঝোপাল প্রকৃতির বৃক্ষ। বরই গাছের স্বাভাবিক উচ্চতা ১২-১৩ মিটার। এই গাছ পত্রঝরা স্বভাবী অর্থাৎ শীতকালে পাতা ঝরে, বসন্তে নতুন পাতা আসে। বরই গাছের ডাল-পালা ঊর্ধ্বমুখী। বৎসরের সেপ্টেম্বরে - অক্টোবরে মৌসুমে গাছে ফুল আসে। ফল ধরে শীতে। ফল গোলাকার, ছোট থেকে মাঝারি। ফল আকারে ছোট, কমবেশী ২.৫ সেন্টিমিটার। ফল পাকলে রঙ হলুদ থেকে লাল বর্ণ হয়। কাচা ও পাকা উভয় পদের বরই খাওয়া হয়। স্বাদ টক ও কাঁচামিঠা জাতীয়। বরই রোদে শুকিয়ে সংরক্ষণ করা যায়। পাকা বরই শুকিয়ে চাটনী প্রস্তুত করা হয়।