ফজলী আম Fazli Mango
ফুলকপি Cauliflower
ফুলকপি ব্রাসিকেসি পরিবারভুক্ত ব্রাসিকা অলেরাসিয়া (Brassica oleracea) প্রজাতির সবজিগুলোর একটি। এর বৈজ্ঞানিক নাম ব্রাসিকা অলিরাসিয়া (Brassica oleracea), যার মধ্যে বাঁধাকপি, ব্রকলি ইত্যাদিও পড়ে, অবশ্য এরা ভিন্ন চাষ গোত্রভুক্ত।এটি একটি বার্ষিক ফসল যা বীজের মাধ্যমে বংশবিস্তার করে। সাধারণতঃ ফুলকপির পুষ্পাক্ষ অর্থাৎ সাদা অংশটুকুই খাওয়া হয় আর সাদা অংশের চারপাশে ঘিরে থাকা ডাঁট এবং পুরু, সবুজ পাতা দিয়ে স্যুপ রান্না করা হয় অথবা ফেলে দেওয়া হয়। ফুলকপি খুবই পুষ্টিকর একটি সবজি; এটি রান্না বা কাচা যে কোন প্রকারে খাওয়া যায়, আবার এটি দিয়ে আচারও তৈরি করা যায়।
ফ্যান্টাসি পাতাবাহার Codiaeum Variegatum Fantasy
ফ্যান্টাসি পাতাবাহার Codiaeum Variegatum Fantasy
ফ্যান্টাসি পাতাবাহার Codiaeum Variegatum Fantasy
n
nআমাদের দেশে পাতা বাহারের ফুল খুব একটা দেখা যায় না। শুধু মাত্র বর্ণিল পাতার সৌন্দর্যের জন্যই একে বাগানে ঠাই দেয়া হয়।ছোট বেলায় বোতলে পানি ভরে তার মধ্যে পাতা বাহারের ডাল ভেঙ্গে রেখে দিতাম আমি। এক সময় সেই ডালের ভাঙ্গা অংশ থেকে শিকড় গজাতো।যদিও আস্তে আস্তে পাতা ঝরে মরে যেত, কিন্তু অনেক দিন থাকতো। তাপমাত্রা কমে গেলে, অথবা পর্যাপ্ত সূর্যের আলো না পেলে এই গাছের পাতা ঝরে যায়।
বকফুল Vegetable Hummingbird
বকফুলের বড়া বাংলার মানুষের কাছে একটি পছন্দের খাবার। এর ঔষুধি গুণ আছে প্রচুর । জ্বর, ফোলা ও ব্যাথাবেদনা সারাতে, বাতের ব্যথায় শিকড় চূর্ণ জলের সাথে গুলে ব্যাথা জায়গায় ঘষলে আরাম পাওয়া যায়। চুলকানি-পাঁচড়া সারাতে কম্বোডিয়ায় বাকল চূর্ণ লাগানো হয়। কৃমি ও জ্বর সারাতে পাতার রস খাওয়ানো হয়। গ্যাস্ট্রিক আলসার ও বুক জ্বালা নিরাময়, রাতকানা রোগের ঔষুধ হিসাবে গাছের পাতার রস ব্যবহার করা হয়, করেকোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে, চোখের স্নায়ু জোরদার করেবার্ধক্য ও হাড় দুর্বলতা প্রতিরোধ করতে বকফুল পাতার রস উপকারী।
বকুল ফুল গাছ- Bokul
বরবটি বীজ – Berbati seeds
এই সবজি আমিষসমৃদ্ধ। বরবটি বসতবাড়িতেও করা যায়। ভাজি-ভর্তা-তরকারি সবকিছুতেই সমান উপযোগী। পুষ্টিগুণেও সমৃদ্ধ। সাধারণত ভর্তা, ভাজি, ঝোল রান্না করে খাওয়া হয়।
n
nবিভিন্ন ধরনের বরবটির জাত রয়েছে। যেমন- বিএইউ বরবটি-১ , কেগর নাইটি, চীনা বরবটি, ফেলন, লালবেনী, ঘৃত কুমারী, গ্রীন লং, তকি, বনলতা ইত্যাদি। তবে কেগরনাটকী নামে একটি উন্নত জাতের বরবটি অনেক দিন পর্যন্ত চাষ হয়ে আসছে। কেগরনাটকী জাতটি পৌষ এবং মাঘ মাস ছাড়া সারা বছরই চাষ করা যায়। বরবটির উল্লেখযোগ্য জাতের মধ্যে কেগরনাটকী ও লাল বেণী জাতের ফলন সবচেয়ে বেশি।
n
nফেব্রুয়ারি থেকে জুলাই মাস হলো বরবটির বীজ বপনের উপযুক্ত সময়। শীতকালে বরবটির বীজ বোনা উচিৎ নয়