ডুমুর (ইংরেজি: Ficus, Fig tree; /ˈfɪkʊs/) মোরাসিয়া গোত্রভূক্ত ৮৫০টিরও অধিক কাঠজাতীয় গাছের প্রজাতিবিশেষ। এ প্রজাতির গাছ, গুল্ম, লতা ইত্যাদি সম্মিলিতভাবে ডুমুর গাছ বা ডুমুর নামে পরিচিত।
n
nডুমুর নরম ও মিষ্টিজাতীয় ফল। ফলের আবরণ ভাগ খুবই পাতলা এবং এর অভ্যন্তরে অনেক ছোট ছোট বীজ রয়েছে। এর ফল শুকনো ও পাকা অবস্থায় ভক্ষণ করা যায়। উষ্ণ জলবায়ু অঞ্চলে এ প্রজাতির গাছ জন্মে। কখনো কখনো চাটনি হিসেবে এর ব্যবহার হয়ে থাকে। এছাড়াও, স্ন্যাকজাতীয় খাবারেও ডুমুরের প্রয়োগ হয়ে থাকে।
n
nসুরা তীনের প্রথম আয়াতেই দুটো ফলের আলোচনা। আল্লাহ সেগুলোর নামে শপথ করেছেন। এক. ত্বীন, দুই. যায়তুন। আমরা যখন বাংলা ভাষায় এ দুটো শব্দের অর্থ করি তখন একটা ঝাপসা অর্থ দাঁড় করাই। মোটামুটি সব অনুবাদে তীনকে চিরচেনা ডুমুর আর যায়তুনকে যায়তুন হিসাবেই দেখানো হয়েছে। এগুলোর আসল চিত্রপট অধিকাংশ অনুবাদকেরা আঁকেন না। ফলে অপ্রত্যাশিত ভ্রান্তিতে পাঠকেরা থেকে যাচ্ছেন। যেমন: যায়তুনকে অনেকেই জলপাই বলে চালিয়ে দেন। আসলেই কি যা যায়তুন তা-ই জলপাই? না, দুইয়ের মাঝে ভিন্নতা সুস্পষ্ট।
Fig or Tween fruit ডুমুর বা তিন ফল
৳ 690.00
তীনে আছে ভিটামিন-এ, ভিটামিন-সি, ভিটামিন-কে, ভিটামিন-বি, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, জিংক, কপার, আইরন ইত্যাদি।
n
nহিন্দুদের ক্ষেত্রে অশ্বত্থ একটি ধর্মীয় গাছ। ধর্মগ্রন্থ কুরআনে ‘ত্বীন’ (আঞ্জির) নামে একটি অনুচ্ছেদ বা সূরা রয়েছে। সেখানে এই ফলকে আল্লাহর বিশেষ নিয়ামত বা অনুগ্রহরূপে ব্যক্ত করা হয়েছে। বাইবেলে এই ফলের উল্লেখ আছে; সেখানে বলা হয়েছে, ক্ষুধার্ত যীশু একটি ডুমুর (আঞ্জির) গাছ দেখলেন কিন্তু সেখানে কোনো ফল ছিল না, তাই তিনি গাছকে অভিশাপ দিলেন। বৌদ্ধ ধর্মেও এই গাছ পবিত্র হিসেবে গণ্য। গৌতম বুদ্ধ যে বোধিবৃক্ষতলে মোক্ষ লাভ করেন তা ছিল অশ্বত্থ গাছ, যা একটা ডুমুর জাতীয় গাছ (Ficus religiosa বা Pipal)।
SKU:
0701f537a10e
Category: ফল গাছ
Description
Shipping & Delivery
Related products
Custard Apple সরিফা বা আতাফল
৳ 200.00
আতা হল অ্যানোনেসি (Annonaceae) পরিবারভুক্ত এক ধরনের যৌগিক ফল। এটি শরিফা এবং নোনা নামেও পরিচিত। এই ফলের ভিতরে থাকে ছোট ছোট কোষ। প্রতিটি কোষের ভেতরে থাকে একটি করে বীজ, বীজকে ঘিরে থাকা নরম ও রসালো অংশই খেতে হয়। পাকা ফলের বীজ কালো এবং কাঁচা ফলের বীজ সাদা। বীজ বিষাক্ত। এটি গুচ্ছিত ফল অর্থাৎ একটি মাত্র পুষ্পের মুক্ত গর্ভাশয়গুলো হতে একগুচ্ছ ফল উৎপন্ন হয় ৷
n
nএর বেশ কয়েকটি প্রজাতি ও প্রকরণ আছে। সবগুলোকেই ইংরেজিতে 'কাস্টার্ড অ্যাপল', 'সুগার অ্যাপল', 'সুগার পাইন এপল' বা 'সুইটসপ' (Custard-apple, Sugar-apple, sugar-pineapple or sweetsop) বলা হয়। সবগুলোকেই বাংলায় 'আতা', 'শরিফা', 'নোনা' -এই তিনটি নামে ডাকা হয়। অঞ্চলভেদে নামের কিছু পার্থক্য আছে।
n
n
Tamarind তেতুল
৳ 200.00
তেঁতুল বা তিন্তিড়ী এর বৈজ্ঞানিক নাম: Tamarindus indica, ইংরেজি নাম: Melanesian papeda এটি Fabaceae পরিবারের Tamarindus গণের অন্তর্ভুক্ত টক জাতীয় ফলের গাছ। এটি একপ্রকার টক ফল বিশেষ।
n
nপাকা তেঁতুল টক-মিষ্টি হয়ে থাকে। এতে রয়েছে উচ্চমাত্রার অ্যাসিড, চিনি, ভিটামিন বি, এবং ফলে সাধারণত না দেখা গেলেও এতে আছে ক্যালসিয়াম।
n
nউচ্চ রক্তচাপ বা হাই প্রেসার তাৎক্ষণিকভাবে উপশম হয় কাঁচা অথবা পাঁকা তেঁতুল খেলে।
n
nতেঁতুলে টারটারিক এসিড থাকায় খাবার হজমে সহায়তা করে। পেটের বায়ু, হাত-পা জ্বালায় তেঁতুলের শরবত খুব উপকারী। রক্তে কোলস্টেরল কমানোর কাজে আধুনিককালে তেঁতুল ব্যবহার হচ্ছে। জরে ভোগা রোগীর জর কমানোর জন্য এ ফল ব্যবহৃত হয়। এছাড়াও স্কেলিটাল ফ্রুরোসিস(skeletal fluorosis) রোগের প্রকোপ হ্রাস করতেও এটি ব্যবহৃত হয়। পাকা তেঁতুল ভিজিয়ে রেখে সকালে শুধু পানি খেলে হাত-পায়ের জ্বালা কমে।
Elephant Apple কৎবেল
৳ 200.00
কৎবেল বা 'কদবেল' এক ধরনের ফল। এর খোলস শক্ত ও বেলের মত খসখসে। গাছ ২০-৫০ ফুট উঁচু হয়। কাঠ শক্ত ও পর্ণমোচীি বা পাতা ঝরা বৃক্ষ। পাতা কামিনি ফুলের পাতার মত। পত্রদন্ডের ২ দিকে ৫-৭ পাতা থাকে। ২-৫ইঞ্চি ব্যাস বিশিষ্ট টেনিস বলের আকারের কৎবেল টক স্বাদের ফল। গাছে ছোট কাঁটা থাকে। আগস্ট-নভেম্বর মাসে ফল পাকে। কাঠ শক্ত; ঘরবাড়ি তৈরিতে ব্যবহার করা যায়। সংস্কৃত ভাষায় এর নাম কপিত্থ। সাদা রঙের ফুল হয়। পাকা কতবেলে পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকে আমিষ, শর্করা, চর্বি, ক্যালসিয়াম , ভিটামিন বি ও সি।
China 3 litchi চায়না ৩ লিচু
৳ 200.00
জাতের ওপর লিচুর ফলন ও স্বাদ বহুলাংশে নির্ভর করে।বাংলাদেশে চাষকৃত লিচুর মধ্যে চায়না-৩ হল সবচেয়ে ভালো জাত। চায়না-৩ জাতের লিচু বর্তমানে দেশের প্রায় সব জেলাতেই কম-বেশি চাষ হচ্ছে কিন্তু বৃহত্তর রাজশাহী, দিনাজপুর, বগুড়া, পাবনা, কুষ্টিয়া, যশোর, ময়মনসিংহ, সুনামগঞ্জ ও চট্টগ্রাম জেলায় বেশি পরিমাণে লিচু উৎপন্ন হয়। এমনকি বাংলাদেশের পাহাড়ি এলাকাতেও এ জাতের লিচুর চাষ এবং ফলন দিন দিন বেড়ে চলেছে।
কুল বড়ই Kul Boroi
৳ 200.00
কুল, বরই বা বড়ই বৈজ্ঞানিক নাম Ziziphus zizyphus। দক্ষিণ এশিয়ায় বহুল প্রচলিত, কন্টকপূর্ণ গাছের ফল। ইংরেজিতে একে সচরাচর Jujube বা Chinese date হিসাবে আখ্যায়িত করা হয়। বাংলাদেশের প্রায় সর্বত্র, সর্বপ্রকার মাটিতেই বরই গাছ জন্মে। একটু ডিম্বাকৃতির বরইকে সচরাচর "কুল" বলে অভিহিত করা হয়। বরই গাছ ছোট থেকে মাঝারি আকারের ঝোপাল প্রকৃতির বৃক্ষ। বরই গাছের স্বাভাবিক উচ্চতা ১২-১৩ মিটার। এই গাছ পত্রঝরা স্বভাবী অর্থাৎ শীতকালে পাতা ঝরে, বসন্তে নতুন পাতা আসে। বরই গাছের ডাল-পালা ঊর্ধ্বমুখী। বৎসরের সেপ্টেম্বরে - অক্টোবরে মৌসুমে গাছে ফুল আসে। ফল ধরে শীতে। ফল গোলাকার, ছোট থেকে মাঝারি। ফল আকারে ছোট, কমবেশী ২.৫ সেন্টিমিটার। ফল পাকলে রঙ হলুদ থেকে লাল বর্ণ হয়। কাচা ও পাকা উভয় পদের বরই খাওয়া হয়। স্বাদ টক ও কাঁচামিঠা জাতীয়। বরই রোদে শুকিয়ে সংরক্ষণ করা যায়। পাকা বরই শুকিয়ে চাটনী প্রস্তুত করা হয়।
Deuwa ডেউয়া
৳ 200.00
গ্রাম-গাঁয়ের পরিচিত ফল ডেউয়া। এবড়ো থেবড়ো কিছুটা কাঁঠালের মতো দেখতে এ ফলটির ভেতরে হলুদ রঙের কোষ থাকে। পাকলে এই ফলটি অতি মোলায়েম হয়। ভিটামিন সি ও ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ এই ফল ক্ষুধাবর্ধক হিসেবেও কাজ করে। বৃষ্টির মৌসুমে ভর্তা করে খেতে খুবই সুস্বাদু এই ফল।
n
nইংরেজি নাম : Artocarpus lacucha (ঢেউয়া, ডেলোমাদার, ডেউফল বা ঢেউফল)। এক ধরনের টক-মিষ্টি ফল। এর সংস্কৃত নাম `লকুচ` ও হিন্দী নাম `ডেহুয়া`। ডেউয়া গাছের বৈজ্ঞানিক নাম- Artocarpus lacucha বা Artocarpus lakoocha Roxb. এবং ইংরেজি নাম- Monkey Jack । এটি মোরাসিই পরিবারভুক্ত ক্রান্তীয় চিরসবুজ বৃক্ষ। এটি ভারতীয় উপমহাদেশের সর্বত্র এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় প্রচুর জন্মে। ডেউয়ার আদি জন্মস্থান বার্মা। বার্মায় এ ফলের নাম মাইয়াক লুয়াং। অঞ্চলভেদে এই ফল মানুষের কাছে বিভিন্ন নামে পরিচিত।
Carambola কামরাঙ্গা
৳ 200.00
কামরাঙ্গা একটি চিরসবুজ ছোট মাঝারি আকৃতির গাছের টকমিষ্টি ফল। গাছ ১৫-২৫ ফুট লম্বা হয়। ঘন ডাল পালা আচ্ছাদিত, পাতা যৌগিক, ১-৩ ইঞ্চি লম্বা। বাকল মসৃন কালো রং এর। ফল ৩-৬ ইঞ্চি ব্যাসের এবং ভাজযুক্ত। ফল কাঁচা অবস্থায় সবুজ এবং পাকলে হলুদ। কামরাঙ্গা টক স্বাদযুক্ত বা টকমিষ্টি হতে পারে। কোন কোন গাছে একাধিকবার বা সারাবছরই ফল পাওয়া যায়। এটি ভিটামিন এ ও সি এর ভাল উৎস। সেপ্টেম্বর থেকে জানুয়ারিতে ফল পাওয়া যায়।
n
nএ গাছের ফল থেকে বাকল সবই ঔষধিগুণ সম্পন্ন।
n
-
n
- এর এলজিক এসিড খাদ্য নালি (অন্ত্রের) ক্যান্সার হতে বাধা দেয়। n
- পাতা ও কচি ফলের রসে ট্যানিন রয়েছে যে কারণে এর রস রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে n
- এর মূল বিষনাশক হিসেবে ব্যবহার হয় n
- শুষ্ক ফল জ্বরে ব্যবহার হয় n
- শীতল ও টক তাই ঘাম, কফ ও বাতনাশক হিসেবে কাজ করে n
- কামরাঙ্গার ভর্তা রুচি ও হজমশক্তি বাড়ায়। n
Black Grapes কালো আঙ্গুর
৳ 690.00
রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা: কালো আঙ্গুরের ফ্ল্যাবনয়েডস, খনিজ, অরগ্যানিক অ্যাসিড কোষ্ঠকাঠিন্য এবং হজমের সমস্যা দূর করে। দেহে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
n
nত্বক: ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর কালো আঙ্গুর ত্বকে রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে। ফলে বলিরেখা, কালো ছোপ, শুষ্ক ত্বকের বিভিন্ন সমস্যায় কালো আঙ্গুর খান ও ত্বকে মেখে ১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে নিন। কয়েক দিনের মধ্যেই পার্থক্য লক্ষ করুন।
n
nচুলের জন্য বেস্ট: কালো আঙুরের বীজ পেস্ট করে, অলিভ অয়েলে মিশিয়ে চুলে ম্যাসাজ করতে পারেন। এই তেলে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই। ভিটামিন ই চুল পড়ার সমস্যা কমায় ও চুল সাদা হয়ে যাওয়াও প্রতিরোধ করে।