চালতা বা চালিতা বা চাইলতে (বৈজ্ঞানিক নাম: Dillenia indica ইংরেজি নামঃ Elephant Apple) এক রকমের ভারতবর্ষীয় উদ্ভিদ। চালতার ফল খুব আদরণীয় নয়। এই ফল দিয়ে চাটনি ও আচার তৈরি হয়।[১] গাছটি দেখতে সুন্দর বলে শোভাবর্ধক তরু হিসাবেও কখনো কখনো উদ্যানে লাগানো হয়ে থাকে।
n
nচালতার জন্ম দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায়। এটি বাংলাদেশ, ভারত, শ্রীলঙ্কা, চীন, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া ইত্যাদি দেশে জন্মে
n
nবর্ষার পর ফল পাকে, শীতকাল পর্যন্ত ফল পাওয়া যায়। পাকা ফলের বীজ থেকে চারা তৈরি করা যায়। গাছে ফল পাকলে যদি তা না পাড়া হয় তবে সে ফল থেকে বীজ আপনাআপনি মাটিতে ঝরে পড়ে ; অনুকূল পরিবেশে তা থেকে চারা গজায়। এজন্য চালতা তলায় প্রায়শ: ছোট ছোট অনেক চারা দেখা যায়। এসব চার তুলে বাগানে লাগিয়ে দিলেও গাছ হয়। তবে বীজ থেকে করা চারার গাছ ফল ধরতে ৬-৭ বছর লেগে যায়। গাছ বাঁচে কম-বেশি ২৫-৩০ বছর। শাখা কলম বা কাটিং করেও চালতার চারা তৈরি করা যায়। সেসব কলমে দ্রুত ফল ধরে।
Dillenia indica চালতা
200.00৳
চালতার ফল খুব আদরণীয় নয়। এই ফল দিয়ে চাটনি ও আচার তৈরি হয়।[১] গাছটি দেখতে সুন্দর বলে শোভাবর্ধক তরু হিসাবেও কখনো কখনো উদ্যানে লাগানো হয়ে থাকে।
n
-
n
- ঠান্ডা লেগে জ্বর হলে এর রস অনেক উপকারে লাগে।
- বাতের ব্যথাতে কচি চালতার রস জলের সাথে মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়।
- রক্ত আমাশয়ের জন্য চলতার কচি পাতার রস উপকার।
- কফ ও সর্দির জন্য গাছের ছালেত গুঁড়া নিরাময়ের কাজ করে।
n
n
n
n
SKU:
2a131bbaeeab
Category: ফল গাছ
Description
Shipping & Delivery
MAECENAS IACULIS
Vestibulum curae torquent diam diam commodo parturient penatibus nunc dui adipiscing convallis bulum parturient suspendisse parturient a.Parturient in parturient scelerisque nibh lectus quam a natoque adipiscing a vestibulum hendrerit et pharetra fames nunc natoque dui.
ADIPISCING CONVALLIS BULUM
- Vestibulum penatibus nunc dui adipiscing convallis bulum parturient suspendisse.
- Abitur parturient praesent lectus quam a natoque adipiscing a vestibulum hendre.
- Diam parturient dictumst parturient scelerisque nibh lectus.
Scelerisque adipiscing bibendum sem vestibulum et in a a a purus lectus faucibus lobortis tincidunt purus lectus nisl class eros.Condimentum a et ullamcorper dictumst mus et tristique elementum nam inceptos hac parturient scelerisque vestibulum amet elit ut volutpat.
Related products
China 3 litchi চায়না ৩ লিচু
200.00৳
জাতের ওপর লিচুর ফলন ও স্বাদ বহুলাংশে নির্ভর করে।বাংলাদেশে চাষকৃত লিচুর মধ্যে চায়না-৩ হল সবচেয়ে ভালো জাত। চায়না-৩ জাতের লিচু বর্তমানে দেশের প্রায় সব জেলাতেই কম-বেশি চাষ হচ্ছে কিন্তু বৃহত্তর রাজশাহী, দিনাজপুর, বগুড়া, পাবনা, কুষ্টিয়া, যশোর, ময়মনসিংহ, সুনামগঞ্জ ও চট্টগ্রাম জেলায় বেশি পরিমাণে লিচু উৎপন্ন হয়। এমনকি বাংলাদেশের পাহাড়ি এলাকাতেও এ জাতের লিচুর চাষ এবং ফলন দিন দিন বেড়ে চলেছে।
Custard Apple সরিফা বা আতাফল
200.00৳
আতা হল অ্যানোনেসি (Annonaceae) পরিবারভুক্ত এক ধরনের যৌগিক ফল। এটি শরিফা এবং নোনা নামেও পরিচিত। এই ফলের ভিতরে থাকে ছোট ছোট কোষ। প্রতিটি কোষের ভেতরে থাকে একটি করে বীজ, বীজকে ঘিরে থাকা নরম ও রসালো অংশই খেতে হয়। পাকা ফলের বীজ কালো এবং কাঁচা ফলের বীজ সাদা। বীজ বিষাক্ত। এটি গুচ্ছিত ফল অর্থাৎ একটি মাত্র পুষ্পের মুক্ত গর্ভাশয়গুলো হতে একগুচ্ছ ফল উৎপন্ন হয় ৷
n
nএর বেশ কয়েকটি প্রজাতি ও প্রকরণ আছে। সবগুলোকেই ইংরেজিতে 'কাস্টার্ড অ্যাপল', 'সুগার অ্যাপল', 'সুগার পাইন এপল' বা 'সুইটসপ' (Custard-apple, Sugar-apple, sugar-pineapple or sweetsop) বলা হয়। সবগুলোকেই বাংলায় 'আতা', 'শরিফা', 'নোনা' -এই তিনটি নামে ডাকা হয়। অঞ্চলভেদে নামের কিছু পার্থক্য আছে।
n
n
Deuwa ডেউয়া
200.00৳
গ্রাম-গাঁয়ের পরিচিত ফল ডেউয়া। এবড়ো থেবড়ো কিছুটা কাঁঠালের মতো দেখতে এ ফলটির ভেতরে হলুদ রঙের কোষ থাকে। পাকলে এই ফলটি অতি মোলায়েম হয়। ভিটামিন সি ও ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ এই ফল ক্ষুধাবর্ধক হিসেবেও কাজ করে। বৃষ্টির মৌসুমে ভর্তা করে খেতে খুবই সুস্বাদু এই ফল।
n
nইংরেজি নাম : Artocarpus lacucha (ঢেউয়া, ডেলোমাদার, ডেউফল বা ঢেউফল)। এক ধরনের টক-মিষ্টি ফল। এর সংস্কৃত নাম `লকুচ` ও হিন্দী নাম `ডেহুয়া`। ডেউয়া গাছের বৈজ্ঞানিক নাম- Artocarpus lacucha বা Artocarpus lakoocha Roxb. এবং ইংরেজি নাম- Monkey Jack । এটি মোরাসিই পরিবারভুক্ত ক্রান্তীয় চিরসবুজ বৃক্ষ। এটি ভারতীয় উপমহাদেশের সর্বত্র এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় প্রচুর জন্মে। ডেউয়ার আদি জন্মস্থান বার্মা। বার্মায় এ ফলের নাম মাইয়াক লুয়াং। অঞ্চলভেদে এই ফল মানুষের কাছে বিভিন্ন নামে পরিচিত।
Grapefruit জাম্বুরা
200.00৳
জাম্বুরা ঠান্ডা, সর্দি-জ্বর জনিত সমস্যার জন্য খেলে ভাল ফলাফল পাওয়া যায় । এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে। জাম্বুরাতে বিদ্যমান বায়োফ্লভনয়েড বেশি থাকায় ব্রেস্ট ক্যান্সারের সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে। ভিটামিন ‘সি’ বেশি থাকায় রক্তনালির সংকোচন-প্রসারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাওয়ায় ডায়াবেটিস, জ্বর, নিদ্রাহীনতা, মুখের ভেতরে ঘা, পাকস্থলী ও অগ্ন্যাশয়ের বিভিন্ন রোগ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে, সেই সঙ্গে বিভিন্ন ধরনের হৃদরোগের হাত থেকে রক্ষা করে। নিয়মিত জাম্বুরা খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয় ও পেটের নানা রকম হজমজনিত সমস্যার প্রতিকার হয়।
Litchi লিচু
200.00৳
লিচু একটি চির সবুজ গাছ। সাধারনত ১৫ মিটার (৪৯ ফুট) চেয়ে কম লম্বা হয় তবে কখনও কখনও ২৮ মিটার (৯২ ফুট) পর্যন্ত লম্বা হয়।
n
nএর পাতাগুলো ১২.৫-২০ সেমি. (৪ থেকে ৮ ইঞ্চি) লম্বা, প্রতিটি পাতায় ৪ থেকে ৮টি পর্যায়ক্রমিক পক্ষাল থাকে, তা উপবৃত্তাকার থেকে ভল্লাকার কিন্তু কচিপাতাগুলো সূচাগ্র। লিচু গাছের পাতা বিবর্তনের কারনে ল্যাউরেছেয়া পরিবারের গাছের পাতার মত একই রকম। বিবর্তনের মাধ্যমে এগাছের পাতা উন্নত বা বিকশিত হয়েছে যা জলকে সরিয়ে দেয়। বাকল কালচে ধূসর এবং শাখাগুলো লালচে বাদামী রঙের।
n
nলিচুর ব্যাস সাধারণত ১-১.৫ ইঞ্চি। গাছ ১০-৩৫ ফুট উচ্চতা বিশিষ্ট হয়ে থাকে।
Olives জলপাই
200.00৳
প্রতি ১০০ গ্রাম জলপাইয়ে খাদ্যশক্তি ৭০ কিলোক্যালরি, ৯ দশমিক ৭ শর্করা, ৫৯ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ১৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন-সি।
n
-
n
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: জলপাই প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি আছে। সর্দি, জ্বর ইত্যাদি দূরে থাকে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। n
- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে: জলপাই রক্তের চিনি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। n
- জলপাই বাংলাদেশে একটি সুপরিচিত ফল। কাঁচা জলপাই বেশ পুষ্টিকর, প্রচুর ভিটামিন সি সমৃদ্ধ। কাঁচা ফল টাটকা, রান্না করে ও আচার তৈরী করে খাওয়া হয়। জলপাই আচারের জন্য দুর্দান্ত। কাঁচা ফলগুলি প্রথমে সেদ্ধ করা হয়। তারপর কড়াইতে তেল গরম করে তাতে বিভিন্ন মসলার মধ্যে ঢেলে দিয়ে পরে চিনি ও পানি দিয়ে আবার কিছুক্ষণ রান্না করার পর ঠাণ্ডা করে পরিবেশন বা সংরক্ষণ করা হয়। n
Pomegranate ডালিম
এর আদি নিবাস ইরান এবং ইরাক। ককেশাস অঞ্চলে এর চাষ প্রাচীনকাল থেকেই হয়ে আসছে। সেখান থেকে তা ভারত উপমহাদেশে বিস্তার লাভ করেছে। বর্তমানে এটি তুরস্ক, ইরান, সিরিয়া, স্পেন, আজারবাইজান, আর্মেনিয়া, আফগানিস্তান, ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ, ইরাক, লেবানন, মিশর, চীন, বার্মা, সৌদি আরব, ইসরাইল, জর্ডান, ফিলিপাইন, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার শুস্ক অঞ্চল, ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল, দক্ষিণ ইউরোপ এবং ক্রান্তীয় আফ্রিকায় ব্যাপকভাবে চাষ করা হয়। স্পেনীয়রা ১৭৬৯ সালে ল্যাটিন আমেরিকা এবং ক্যালিফোর্নিয়াতে বেদানা নিয়ে যায়। ফলে বর্তমানে ক্যালিফোর্নিয়া ও এরিজোনায় এর চাষ হচ্ছে। উত্তর গোলার্ধে এটি সেপ্টেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি মৌসুমে জন্মে। দক্ষিণ গোলার্ধে মার্চ থেকে মে পর্যন্ত এটি জন্মে।
আতা Annona Squamosa
200.00৳
আতার আদিবাস ভারত। বাংলাদেশ ও ভারতে এটি বসতবাড়ীর আঙিনায় এবং বনে-জঙ্গলে জন্মে থাকে। তবে থাইল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এর বাণিজ্যিক চাষাবাদ হয়ে থাকে। আতা গাছ বৃক্ষ জাতীয় উদ্ভিদ। গাছের আকার খুব বড় নয় ; উচ্চতায় ৩ থেকে ৫ মিটার। শীতকালে এর পাতা ঝরে যায় এবং বসন্তকালে নতুন পাতা গজায়, ফুল ধরে। পাতার আকৃতি বল্লমের মতো, অগ্রভাগ সরু। এর ফুল দেখতে কাঁঠালি চাঁপার মতো যার রঙ হালকা সবুজ থেকে সবুজাভ হলুদ হয়ে থাকে। কাচা ফল খাওয়া যায় না। বেলে দো-আঁশ মাটিতে আতা গাছ ভাল জন্মে । বীজ থেকে এর চারা করা হয়। এপ্রিল থেকে জুন মাসের মধ্যে ফুল ধরে এবং ৪/৫ মাসের মধ্যে আগস্ট থেকে সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যে ফল পেকে যায়। আতাফল হৃৎপিন্ড আকৃতির হয়ে থাকে। এতে প্রচুর পরিমাণে আমিষ ও শর্করা জাতীয় খাদ্যোপদান রয়েছে। পাকা আতার শাঁস মিস্টি হয়ে থাকে। খাওয়ার সময় জিভে চিনির মতো মিহি দানা দানা লাগে। এর কিছু ভেষজ গুণ রয়েছে। যেমন পাকা আতার শাঁস বলকারক, বাত-পিত্তনাশক ও বমনরোধক।
n
nপাকা ফল সুমিষ্ট হওয়ার কারণে অনেক সময়ই পোকার সংক্রমণ হয়, সাদা রঙের পোকা দ্বারা আক্রান্ত হয় ফল।