স্থানীয় নাম :নয়নতারা, গুলফেরিংঘী, কটকতারা
n
nভেষজ নাম : Catharanthus roseus G.Don,
n
nফ্যামিলী: Apocynaceae.
n
nব্যবহার্য অংশ : মূল সমেত সমগ্র গাছ
n
nরোপনের সময় : এটি সাধারনতঃ বর্ষজীবী, তবে অনেক বছর বেঁচে থাকতেও দেখা যায়।
n
nউত্তোলনের সময় : সারা বছরই ফুল ফোটে। ফলও সারা বছর ধরে হয় এবং পাকে।
n
nচাষের ধরণ : এটি সাধারনতঃ বাগানে জন্মে এবং বীজ অথবা কাটিং থেকে গাছ তৈরী করা যায়, মাঝে মাঝে গাছ কেটে না রাখলে ডাল শক্ত হয়ে যায়, ভাল ফুল ফোটে না এবং তাড়াতাড়ি মরে যায়।
n
nনয়নতারা ভেষজটি উপমহাদেশের সমতলভূমির প্রায় সর্বত্র পাওয়া যায়। পাঁচটি পাপড়ি বিশিষ্ট এবং তিন প্রকার রঙ্গের দেখা যায়। একটি গোলাপী, হালকা গোলাপী, অন্যটি সাদা । ফল দেখতে অনেকটাই সর্ষের শুঁটির মত, বেঁটে, একটু মোটা এবং বেলুনাকার। শুঁটিতে অনেক বীজ থাকে। নয়ন তারা গাছে ভাইরাসঘটিত রোগও হয়ে থাকে। প্রথমে সাবধানতা অবলম্বন না করলে পর পর গাছগুলি আক্রান্ত হয়ে মারা যায়। সমগ্র গাছটি তিক্ত স্বাদের জন্য সাধারনতঃ গরু-ছাগলে খায় না। তবে গরু যে একেবারে খায় না, তা নয়। কোথাও কোথাও গরু কমবেশী এই গাছটি খায়। গাছটি কিন্তু গরু-ছাগলের পক্ষে বিষাক্ত। বেশী খেলেই বিপদ। বর্তমানে নয়নতারাকে নিয়ে দেশে-বিদেশে ব্যাপক গবেষণা চলছে।
নয়ন তারা ফুল- Catharanthus
60.00৳
১। ক্রিমি রোগেঃ– নয়নতারার সমগ্র গাছ সিদ্ধ করে সেই ক্কাথটা যোগগুলির সর্বশেষে লিখিত ব্যবহার বিধি অনুযায়ী ৫/৬দিন সেবন করলে ক্রিমির উপদ্রবটা কমে গিয়ে অন্যান্য উপসর্গগুলিও উল্লেখ্যযোগ্য ভাবে কমতে থাকবে। তাপর আরও ৮/১০দিন ঐ ভাবে খেলে এর হাত থেকে রেহাই পাওয়া যেতে পারে।
n
n২। মেধাহ্রাসেঃ-কথাটা সরল হলেও সহজবোধ্য নয়, চলতি কথায় যদি বলা যায় “ব্রেনটনিক” খাওয়া দরকার কারন, এ প্রায়ই ভুলে যায়, সামান্য চিন্তাতেই মাথা ধরে, ঝিমিয়ে পড়ে, এমনি ধরনের কিন্তু মেধার তো একটা কাজ নয়, এর কাজ অনন্তও নয়, মাত্র তিনটি, গ্রহণ শক্তি, ধারন শক্তি এবং সঞ্চালন শক্তি। এ তিনটি শক্তিই তো এককালে সবার থাকতে পারে না। যে ক্ষেত্রে দেখা যায় মেধার গ্রহণ শক্তি ও সঞ্চালন শক্তি ঠিক আছে, কিন্তু ধারন শক্তি ক্রমশ কমছে, সেক্ষেত্রে খুব দ্রুত ফল পাওয়া যায় এই নয়নতারা ভেষজটি ব্যবহার করলে। মাসখানেক নিয়মিত খাওয়া দরকার।
n
n৩। লিউকেমিয়া (Leukemia) রোগেঃ- এটি একটি অসাধ্যের পর্যায়ভূক্ত রোগ। আয়ুর্বেদের চিন্তাধারায় এটি রক্তবহ স্রোতের ব্যাধি। এই ক্ষেত্রে নয়নতারা ভেষজটির ব্যবহার রোগটিকে প্রতিহত করতে সাহায্য করে।
n
n৪। মধুমেহ (Diabetes Mellitus) রোগেঃ-রক্তপরীক্ষায় দেখা যায় রক্তে চিনির (Sugar) এর ভাগ বেশী থাকে। এই ক্ষেত্রে নয়নতারা ভেষজটির ক্কাথ খেলে রক্তে চিনির পরিমান দ্রুত কমতে থাকে। ৮/১০ দিন ব্যবহারের পর পুনরায় রক্ত পরীক্ষা করিয়ে নিয়ে তাপর অবস্থা বিচার করে এটিকে ব্যবহার করা দরকার। ঐ সঙ্গে ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া এবং অন্যান্য উপসর্গগুলিও ধীরে ধীরে কমে যায়।
n
n৫। রক্ত প্রদরেঃ- প্রতিমাসের ঋতু বিকাশের দিন এবং অবস্থান যখন অনিয়মিত হয় এবং ঋতুস্রুতির দিন সংখ্যাও বাড়তে থাকে, অথবা যাঁদের মাসে একাধিকবার মাসিক হয়, স্রাবটাও বেশী নির্গত হয়, অথচ বিশেষ কোন শারীরিক কারন খুঁজে পাওয়া যায় না, শরীরে অন্যান্য কোন অসুবিধা থাকে না, আহার-নিদ্রা-স্বাস্থ্য স্বাভাবিক এই যে, ক্ষেত্র, এখানে নয়নতারার ব্যবহার মাসখানিক করার পর আরও একমাস ঔষধ বন্ধ করে অবস্থাটা লক্ষ্য রাখতে হয়। প্রয়োজন না হলে আর খাওয়ার দরকার নেই, উপকার না পেলে চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতিরেকে ব্যবহার করা উচিত নয়।
n
n৬। রক্তচাপ বৃদ্ধিতে (Hypertension/High Blood Pressure) নয়নতারার ক্কাথ সেবনে রক্তের চাপ হ্রাস পায়। ৮/১০ দিন ব্যবহারের পর রক্তচাপ মেপে দেখা উচিত। রক্তচাপের হ্রাসের অবস্থা অনুযায়ী ভেষজটির ব্যবহারের সময় ও মাত্রা ঠিক করা দরকার। আর সেজন্য কোন চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ বিধেয়। বাহ্য ব্যবহারঃ-
n
n৭। সন্ধিবাতঃ- গাঁটে গাঁটে যন্ত্রনা, তাতে ফোলা বা প্রদাহ কিছুই নাই, এই যে ক্ষেত্র, এক্ষেত্রে কাঁচা বা শুকনো নয়নতারার (সমগ্র গাছ) ক্কাথ তিল তেলের সঙ্গে পাক করে ব্যবহার করলে যন্ত্রনার উপশম হয়। বিশেষজ্ঞের পরামর্শ ছাড়া তেলটি তৈরী না করাই ভাল।
n
n৮। বোলতা প্রভৃতির হুলের জ্বালায়/কীট দংশনেঃ– বোলতা, ভীমরুল, মৌমাছি, ভোমরা, পিঁপড়ে, কাঠপিঁপড়ে প্রভৃতির হুলের জ্বালায় ও কামড়ে যন্ত্রনার হাত থেকে আশু উপকার পেতে হলে নয়নতারার পাতা থেঁতো করে সেই রসটা লাগাতে হবে। পাতার বাটা লাগালেও চলবে।
MAECENAS IACULIS
Vestibulum curae torquent diam diam commodo parturient penatibus nunc dui adipiscing convallis bulum parturient suspendisse parturient a.Parturient in parturient scelerisque nibh lectus quam a natoque adipiscing a vestibulum hendrerit et pharetra fames nunc natoque dui.
ADIPISCING CONVALLIS BULUM
- Vestibulum penatibus nunc dui adipiscing convallis bulum parturient suspendisse.
- Abitur parturient praesent lectus quam a natoque adipiscing a vestibulum hendre.
- Diam parturient dictumst parturient scelerisque nibh lectus.
Scelerisque adipiscing bibendum sem vestibulum et in a a a purus lectus faucibus lobortis tincidunt purus lectus nisl class eros.Condimentum a et ullamcorper dictumst mus et tristique elementum nam inceptos hac parturient scelerisque vestibulum amet elit ut volutpat.