Showing 25–36 of 90 results

Dillenia indica চালতা

200.00৳ 
চালতার ফল খুব আদরণীয় নয়। এই ফল দিয়ে চাটনি ও আচার তৈরি হয়।[১] গাছটি দেখতে সুন্দর বলে শোভাবর্ধক তরু হিসাবেও কখনো কখনো উদ্যানে লাগানো হয়ে থাকে। n
    n
  • ঠান্ডা লেগে জ্বর হলে এর রস অনেক উপকারে লাগে।
  • n
  • বাতের ব্যথাতে কচি চালতার রস জলের সাথে মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়।
  • n
  • রক্ত আমাশয়ের জন্য চলতার কচি পাতার রস উপকার।
  • n
  • কফ ও সর্দির জন্য গাছের ছালেত গুঁড়া নিরাময়ের কাজ করে।
  • n

Eggplant tree বেগুন গাছ

200.00৳ 
বেগুন এক প্রকারের ফল যা সবজি হিসেবে ব্যবহৃত হয়। অনেকের ধারণা এই উদ্ভিদের প্রজাতিগুলির উদ্ভব ভারতে হয়েছিল, যেখানে এটির ব্যপক বৃদ্ধি হতে থাকে।[১] আবার অনেকের মতে এর বৃদ্ধি আফ্রিকাতেও হতে পারে।[২] n nবেগুন গাছ প্রায় ৪০ থেকে ১৫০ সেমি দীর্ঘ হয়। পাতাগুলো ঘন এবং প্রায় ১০ থেকে ২০ সেমি দীর্ঘ ও ৫ থেকে ১০সেমি প্রশস্ত হয়। বুনো বেগুন গাছ আরো বড় হতে পারে। বেগুনের ফুল সাদা হতে গোলাপী বর্ণের হয়। পাঁচটি পাপড়ি থাকে। বেগুনের ফল বেগুনী বা সাদা বর্ণের হয়। ফল অনেকটা লম্বাটে নলাকৃতির হয়ে থাকে। ফলের ভিতরে অনেকগুলো নরম বীজ থাকে।

Elephant Apple কৎবেল

200.00৳ 
কৎবেল বা 'কদবেল' এক ধরনের ফল। এর খোলস শক্ত ও বেলের মত খসখসে। গাছ ২০-৫০ ফুট উঁচু হয়। কাঠ শক্ত ও পর্ণমোচীি বা পাতা ঝরা বৃক্ষ। পাতা কামিনি ফুলের পাতার মত। পত্রদন্ডের ২ দিকে ৫-৭ পাতা থাকে। ২-৫ইঞ্চি ব্যাস বিশিষ্ট টেনিস বলের আকারের কৎবেল টক স্বাদের ফল। গাছে ছোট কাঁটা থাকে। আগস্ট-নভেম্বর মাসে ফল পাকে। কাঠ শক্ত; ঘরবাড়ি তৈরিতে ব্যবহার করা যায়। সংস্কৃত ভাষায় এর নাম কপিত্থ। সাদা রঙের ফুল হয়। পাকা কতবেলে পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকে আমিষ, শর্করা, চর্বি, ক্যালসিয়াম , ভিটামিন বি ও সি।

Fig or Tween fruit ডুমুর বা তিন ফল

690.00৳ 
তীনে আছে ভিটামিন-এ, ভিটামিন-সি, ভিটামিন-কে, ভিটামিন-বি, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, জিংক, কপার, আইরন ইত্যাদি। n nহিন্দুদের ক্ষেত্রে অশ্বত্থ একটি ধর্মীয় গাছ। ধর্মগ্রন্থ কুরআনে 'ত্বীন' (আঞ্জির) নামে একটি অনুচ্ছেদ বা সূরা রয়েছে। সেখানে এই ফলকে আল্লাহর বিশেষ নিয়ামত বা অনুগ্রহরূপে ব্যক্ত করা হয়েছে। বাইবেলে এই ফলের উল্লেখ আছে; সেখানে বলা হয়েছে, ক্ষুধার্ত যীশু একটি ডুমুর (আঞ্জির) গাছ দেখলেন কিন্তু সেখানে কোনো ফল ছিল না, তাই তিনি গাছকে অভিশাপ দিলেন। বৌদ্ধ ধর্মেও এই গাছ পবিত্র হিসেবে গণ্য। গৌতম বুদ্ধ যে বোধিবৃক্ষতলে মোক্ষ লাভ করেন তা ছিল অশ্বত্থ গাছ, যা একটা ডুমুর জাতীয় গাছ (Ficus religiosa বা Pipal)।

Grapefruit জাম্বুরা

200.00৳ 
জাম্বুরা ঠান্ডা, সর্দি-জ্বর জনিত সমস্যার জন্য খেলে ভাল ফলাফল পাওয়া যায় । এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে। জাম্বুরাতে বিদ্যমান বায়োফ্লভনয়েড বেশি থাকায় ব্রেস্ট ক্যান্সারের সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে। ভিটামিন ‘সি’ বেশি থাকায় রক্তনালির সংকোচন-প্রসারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাওয়ায় ডায়াবেটিস, জ্বর, নিদ্রাহীনতা, মুখের ভেতরে ঘা, পাকস্থলী ও অগ্ন্যাশয়ের বিভিন্ন রোগ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে, সেই সঙ্গে বিভিন্ন ধরনের হৃদরোগের হাত থেকে রক্ষা করে।  নিয়মিত জাম্বুরা খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয় ও পেটের নানা রকম হজমজনিত সমস্যার প্রতিকার হয়।

Guava পেয়ারা

200.00৳ 
দেশের সর্বত্র চাষ করা যায়। মে থেকে সেপ্টেমবর মাস পেয়ারার চারা/কলম লাগানোর উপযুক্ত সময়। তবে পানি সেচের সুব্যবস্থা থাকলে সারা বছরই পেয়ারার চারা/কলম রোপণ করা চলে। কাজী পেয়ারাআগস্ট-সেপ্টেম্বর মাসে ফল আহরণ উপযোগী হয়। n nপেয়ারার খোসায় কমলায় চেয়ে পাঁচগুণ বেশি ভিটামিন সি থাকে। এই ফলে লৌহ উপাদানও পর্যাপ্ত পরিমাণে বিদ্যমান। পুষ্টিমানের বিবেচনায় কমলার মান যেখানে ১৮৬ পয়েন্ট সেক্ষেত্রে পেয়ারার পুষ্টি মূল্যমান ৪২১ পয়েন্ট। পেয়ারাতে প্রচুর পরিমাণে এন্টিঅক্সিডেন্ট ও পলিফেনল আছে যা ক্যান্সার প্রতিরোধক।

Jackfruit কাঁঠাল

200.00৳ 
কাঁঠালের বেশ কিছু জাত রয়েছে। বাংলাদেশ ও ভারতে চাষকৃত জাতসমূহ মোটামুটি দুটি ভাগে ভাগ করা যায়। গালা ও খাজা - এ দুটি জাত ছাড়াও কাঁঠালের আরো জাত আছে। গালা ও খাজা কাঁঠালের মাঝামাঝি বৈশিষ্ট্যের অধিকারী হিসেবে রয়েছে ‘রসখাজা’। এছাড়া আছে রুদ্রাক্ষি, সিঙ্গাপুর, সিলোন, বারোমাসী, গোলাপগন্ধা, চম্পাগন্ধা, পদ্মরাজ, হাজারী প্রভৃতি। তন্মধ্যে শুধুমাত্র হাজারী কাঁঠাল বাংলাদেশে আছে, বাকীগুলো আছে ভারতে। n

Java Plum জাম

200.00৳ 
জামের প্রধান ব্যবহার খাদ্য হিসেবে। টক মিষ্টি সুস্বাদু এই ফলটি বেশ জনপ্রিয়। কবিরাজী বা হেকিমী চিকিৎসায় এর কিছু ব্যবহার আছে; বিভিন্ন রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য বাংলাদেশ, ভারতবর্ষ, ইন্দোনেশিয়া এবং চীন-এ জামের ব্যবহার হয়ে আসছে। জামের বীজ দিয়ে নানান রোগের আয়ুর্বেদী চিকিৎসা করা হয়, যেমন বহুমুত্র। ইউনানী এবং চৈনিক চিকিৎসাতেও এর ব্যবহার আছে। হজমের সমস্যা, উচ্চ রক্তচাপ, মাড়ির প্রদাহ ইত্যাদি রোগে জামের বীজ, ছাল ও পাতা ব্যবহৃত হয়। জাম থেকে মদ ও সিরকা তৈরি করা যায়। জামে বেশি পরিমাণে ভিটামিন এ এবং সি আছে।

Lantana Camara লান্টানা

200.00৳ 
লান্টানা বা পুটুস বা ছত্রা হল ভারবেনা বা ভারবেনাস পরিবারভূক্ত একটি ফুলের প্রজাতি, এর উদ্ভিদতাত্ত্বিক নাম হল Lantana camara এবং এর আদি নিবাস ক্রান্তীয় আমেরিকা। বর্তমানে এশিয়ার বাংলাদেশ ও ভারতসহ সর্বত্রই পাওয়া যায়।

Litchi লিচু

200.00৳ 
লিচু একটি চির সবুজ গাছ। সাধারনত ১৫ মিটার (৪৯ ফুট) চেয়ে কম লম্বা হয় তবে কখনও কখনও ২৮ মিটার (৯২ ফুট) পর্যন্ত লম্বা হয়। n nএর পাতাগুলো ১২.৫-২০ সেমি. (৪ থেকে ৮ ইঞ্চি) লম্বা, প্রতিটি পাতায় ৪ থেকে ৮টি পর্যায়ক্রমিক পক্ষাল থাকে, তা উপবৃত্তাকার থেকে ভল্লাকার কিন্তু কচিপাতাগুলো সূচাগ্র। লিচু গাছের পাতা বিবর্তনের কারনে ল্যাউরেছেয়া পরিবারের গাছের পাতার মত একই রকম। বিবর্তনের মাধ্যমে এগাছের পাতা উন্নত বা বিকশিত হয়েছে যা জলকে সরিয়ে দেয়। বাকল কালচে ধূসর এবং শাখাগুলো লালচে বাদামী রঙের। n nলিচুর ব্যাস সাধারণত ১-১.৫ ইঞ্চি। গাছ ১০-৩৫ ফুট উচ্চতা বিশিষ্ট হয়ে থাকে।

Mahogany মেহগনি

200.00৳ 
মেহগনি একটি বৃক্ষ জাতীয় উদ্ভিদ বিশেষ। মেহগনি বাংলাদেশের নিজস্ব গাছ না হলেও আর্থিক লাভের কারণে বর্তমানে ব্যাপকভাবে এ গাছের চারা রোপন করা হয়ে থাকে। ফলে বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে এ গাছের আধিক্য লক্ষ্য করা যায়। পোকামাকড় দমন করতে মেহগনি গাছের বীজ থেকে তৈরি তেল বিশেষ উপযোগী। তবে ভিনদেশি এ গাছের উপকারি দিকের পাশাপাশি অপকারি দিকও রয়েছে। মেহগনি গাছের পাতার ক্ষতিকারক রস মাটিকে অনুর্বর করে তোলে, কোনো কীটপতঙ্গ বাঁচতে পারে না। এ গাছের ফল কোন পশু-পাখি ভক্ষণ করে না এবং কোন পাখি গাছটিতে বাসা বাঁধে না। এ গাছের পাতা পানিকে মারাত্নকভাবে দূষিত করে। ফলে চাষের মাছ সেখানে তেষ্টাতে পারে না। এ গাছ হাঁস-মুরগি ও পাখিদের ক্ষতিকর নিউ ক্যাসেল রোগের জন্য দায়ী।

Naga jolokia chili বোম্বাই বা নাগা মরিচ

200.00৳ 
নাগা মরিচ এর অনন্য ঘ্রাণ এবং ঝালের জন্য সমাদৃত। কাঁচা সবুজ পুষ্ট নাগা-মরিচ ঝালের জন্য খাবারের সাথে খাওয়া হয়ে থাকে। এমনকি রাস্তাঘাটে নানান ঝাল পদের খাবার যেমন মুড়ি, চানাচুর, ফুচকা ইত্যাদি তৈরি ও পরিবেশনে কুঁচি কুঁচি করে ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও রান্না ও বেশ কিছু মুখরোচক খাবার, যেমন- আচারে এ মরিচ ব্যবহৃত হয়। n nনাগা মরিচের পাকা দশার চেয়ে কাঁচা অবস্থায়ই খাওয়া হয়। কাঁচা অবস্থায় থাকা অনন্য ঘ্রাণ পাকলে পাওয়া যায় না, এবং ঝালের পরিমাণ অসহ্য হয়ে ওঠে। নাগা মরিচ ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন সি সমৃদ্ধ। মুখে ঘা হওয়া প্রতিরোধ করে থাকে এ মরিচ।