Alexander আলেকজান্ডার
অক্টোবর-নভেম্বর মাস চারা লাগানোর উপযুক্ত সময়। দীর্ঘস্থায়ী সূর্যের আলোযুক্ত খোলামেলা আবহাওয়া ফুল উৎপাদনের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজন। মোটামুটি ঠান্ডা আবহাওয়ায় গোলাপ ভালো জন্মায়।
nগোলাপ চাষের জন্য পানি নিষ্কাশনের সুবিধাসহ বেলে দো-আঁশ, দো-আঁশ অথবা এঁটেল দো-আঁশ মাটি সবচেয়ে উপযোগী। মাটির পিএইচ ৬-৭ এর মধ্যে থাকা উচিত।
Allamanda Hybrid Off White এলামান্ডা হাইব্রিড সাদা
Azalea White এজালিয়া সাদা
Begonia বেগুনিয়া
Bougainvillea Doctor Roy বাগান বিলাস ডক্টর রয়
Christmas Rose ক্রিস্টমাস রোজ
Cosmos tree কসমস গাছ
Crape Jasmine ডাবল টগর
Lantana Camara লান্টানা
Promelia পুমেলিয়া
ভূমিকা: পুমেলিয়া হলো এ্যাসপারাগাসি পরিবারের সপুষ্পক উদ্ভিদের গণ। বাংলাদেশে এই গণের ৩টি প্রজাতি পাওয়া যায়ছোট কাঠগোলাপ,সিঙ্গাপুরি কাঠগোলাপ,পাতি কাঠগোলাপ।
n
nবিবরণ: তরুক্ষীরবাহী গুল্ম বা ছোট বৃক্ষ। কাণ্ড সাধারণত প্রশস্ত মজ্জা বিশিষ্ট ফাঁপা, কর্কবৎ। পত্র একান্তর বা সর্পিল, অধিকাংশ ক্ষেত্রে শাখার শীর্ষে গুচ্ছিত, কক্ষে গ্রন্থিল, সবৃন্তক বা অর্ধ-বৃন্তক। সাইম কাক্ষিক বা প্রান্তীয়, দ্ব্যাগ্র শাখাবিন্যাস, সমভূমঞ্জরী বা থায়ারসিফর্ম।
Tabernaemontana Chinese চাইনিজ টগর
ঝাঁকড়া মাথার জন্য টগর গাছ সুন্দর। ডালগুলোও সোজা ওঠে না, বহু শাখা-প্রশাখা নিয়ে ঝোঁপের মতো বাগানের শোভা বাড়ায়। সুন্দর করে ছেঁটে দিলে চমৎকার ঘন ঝোঁপ হয়। কলম করে চারা করা যায়, আবার বর্ষাকালে ডাল পুতলেও হয়। টগর সমতল ভূমির গাছ। পর্বতের প্রত্যন্ত অঞ্চলেও দেখা যায়। বাংলাদেশের বনে-বাদাড়ে টগর এমনিতেই জন্মে। টগরের কাণ্ডের ছাল ধূসর। গাছের পাতা বা ডাল ছিঁড়লে সাদা দুধের মতো কষ ঝরে বলে একে "ক্ষীরী বৃক্ষ" বলা যায়। পাতা ৪-৫ ইঞ্চি পর্যন্ত লম্বা ও এক দেড় ইঞ্চি চওড়া হয়। পাতার আগা ক্রমশ সরু। ফুল দুধ-সাদা। সারা বছর ফুল ফোটে। থোকা টগরের সুন্দর মৃদু গন্ধ হয় কিন্তু একক টগরের গন্ধ নেই। ফুল থেকে ফলও হয়। তার মধ্যে ৩ থেকে ৬ত টি বীজ হয়। বড় টগরের বোঁটা মোটা এবং একক ফুল হয়। পাতাও একটু বড়।
n
nটগরের মূল ও শেকড় ওষুধে ব্যবহৃত হয়। শেকড় তেতো ও কটু স্বাদের। এতে কৃমি ও চুলকানি দূর হয়। ঘামাচিতে টগরের কাঠ ঘষে প্রতিদিন চন্দনের মতো গায়ে মাখলে উপকার হয়। অনেকে টগরের কাঁচা ডাল চিবিয়ে দাঁতের অসুখ সারায়।