ব্রণ
ব্রণ
সিবাসিয়াস গ্ল্যান্ডের নালীর মুখ বন্ধ হয়ে গেলে গ্ল্যান্ড থেকে সিবাম বের হতে পারে না। ফলে সিবাসিয়াস গ্ল্যান্ডে সিবাম মাত্রাতিরিক্ত জমা হতে থাকে এবং গ্ল্যান্ডটি ফুলে যায়। ত্বকের উপরিতৃল থেকে তা দানার মত দেখায়। এটিই ব্রণ।
ব্রণ সাধারণত মুখমন্ডল, বুকের উপরের দিকে, পিঠের উপরের দিকে, হাতের উপরের দিকের ত্বকে বেশি দেখা যায়। ১৩-১৯ বছর বয়সে ব্রণ বেশি দেখা যায়। তবে মধ্য বয়সেও ব্রণ হতে পারে।
ব্রণ সৃষ্টির ক্ষেত্রে প্রভাবকগুলো হলো -বয়সন্ধিকালের হরমোনের প্রভাব, বংশগত প্রভাব, জীবাণু আক্রমন, ঔষধ স্টেরয়েড, জন্মনিয়ন্ত্রন বড়ি ইত্যাদি), তৈলাক্ত খাবার, কসমেটিকস, মানসিক চাপ ইত্যাদি ।
প্রাথমিক চিকিৎসা
সাধারণ ব্যবস্থাপনা
কারণগত দিক গুলো বিবেচনা করতে হবে ।
মুখমন্ডল পরিস্কার রাখতে হবে।
পরিমিত পানি পান করতে হবে।
প্রচুর পরিমান শাক সবজি খেতে হবে ।
চর্বিযুক্ত ও তৈলাক্ত খাবার এড়িয়ে চলতে হবে।
ঔষধ। ঔষধ নির্ভর ব্রণের ধরনের উপর । তবে ইনফেকশনযুক্ত ব্রণের ক্ষেত্রে ক) এন্টিবায়োটিক
। জেনেরিক: ডক্সিসাইক্লিন।
ব্র্যান্ড: ডক্সিক্যাপ-১০০ (Doxicap) , প্রস্তুতকারক: রেনাটা। ॥ ডোজ: ১ ক্যাপসুল সকালে+রাতে খাবার পর। এভাবে ১০ দিন
পরবর্তীতে ব্রণের রোগীকে চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের নিকট প্রেরণ করতে হবে।